মাহফুজ নান্টু, কুমিল্লা।
পৃথিবীতে খাদ্য সংকট দেখা দেয়ার আশংকা রয়েছে। শ্রম কমিয়ে প্রযুক্তি গ্রহণ করলে সংকট মোকাবেলা করা সম্ভব। কারন আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি অধিক ফলন ফলাতে সহযোগিতা করে। সারা বছরই জমিকে ব্যস্ত রাখা যায়। প্রযুক্তির মাধ্যমে যেখানে এক ফসল হতো সেখানে দুই ফসল, যেখানে দ্ইু ফসল হতো সেখানে তিন ফসল, যেখানে তিন ফসল হতো সেখানে চার ফসল করা সম্ভব হবে।
বুধবার ডিএই কুমিল্লার উপ-পরিচালকের হল রুমে কৃষি তথ্য সার্ভিস আঞ্চলিক কার্যালয়ের আয়োজনে ‘কুমিল্লা অঞ্চলে ফসলের নিবিড়তা বৃদ্ধি এবং কৃষি তথ্য সার্ভিস ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ ড. মোহিত কুমার দে কৃষি কর্মকর্তা ও কৃষকদের উদ্দেশ্য এসব কথা বলেন।
কৃষি তথ্য সার্ভিস, খামারবাড়ি, ঢাকার উপ-পরিচালক(গণ যোগাযোগ) ড. শামীম আহমেদ সভাপতিত্ব করেন। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, ডিএই, কুমিল্লার উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ মিজানুর রহমান। কৃষি তথ্য সার্ভিস, কুমিল্লা অঞ্চলের কার্যক্রম উপস্থাপন করেন কৃষি তথ্য সার্ভিসের আঞ্চলিক কৃষি তথ্য কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ মুশিউল ইসলাম।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ব্রি কুমিল্লার প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ রফিকুল ইসলাম, হর্টিকালচার সেন্টার, কুমিল্লার উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ আমজাদ হোসেন, ডিএই, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার উপ-পরিচালক কৃষিবিদ সুশান্ত সাহা, ডিএই, চাঁদপুর জেলার উপ-পরিচালক কৃষিবিদ মোঃ মুরাদুল হাসান।
কুমিল্লা অঞ্চলে মাসিক কৃষিকথা পত্রিকার গ্রাহক বৃদ্ধিকরণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করায় এবছর কৃষি তথ্য সার্ভিসের পক্ষ হতে কুমিল্লা অঞ্চলের তিনজনকে সম্মাননা প্রদান করা হয়। ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা উপজেলার কৃষি অফিসার কৃষিবিদ হাজেরা বেগম, কুমিল্লা মেঘনা উপজেলার কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মোহাম্মদ শাহে আলম, কৃষি তথ্য সার্ভিস, আঞ্চলিক কার্যালয়ের উপ-সহকারী কৃষি অফিসার মোঃ মহসিন মিজি।
মোবাইল: +8801740652911
ইমেল: journalistbabo@gmail.com
www.comillanews.com