১০:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লায় কৃতী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ও সংবর্ধনা প্রদান জীবনের বাকি সময়টা কুমিল্লা-৬ আসনের নেতাকর্মীদের সঙ্গেই থাকতে চাই -হাজী ইয়াছিন বুড়িচংয়ে যৌতুকের দাবিতে প্রবাসীর স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ; আটক ২ কুবির দত্ত হলে প্রথমবারের মতো আন্তঃহল বিতর্ক প্রতিযোগিতা আয়োজন সংবাদ প্রকাশে নির্ভীক কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির এক যুগ শিশুদের নিয়ে কুবি রোটারেক্ট ক্লাবের ‘পুষ্পায়ন’ কর্মসূচি কুমিল্লায় বই মেলায় অষ্টম দিনে কবিতা, আবৃত্তি ও সংগীতে প্রাণবন্ত সাংস্কৃতিক আয়োজন কুমিল্লায় মক্কা হসপিটালের শুভ উদ্বোধন খালেদা জিয়ার জন্য কালিরবাজারে দোয়া ও পথ সভা; ধানের শীষ নিয়েই নির্বাচন করব- হাজী ইয়াছিন ১৭ তম কুমিল্লা মিডিয়া টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে জার্নালিষ্ট গ্লাডিয়েটরসের জয়

সংবাদ প্রকাশে নির্ভীক কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির এক যুগ

  • তারিখ : ১১:৫৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৫
  • 121

বি এম ফয়সাল, কুবি।।
তথ্যের দুনিয়ায় আজ দ্রুততা আর নির্ভরযোগ্যতাই সবচেয়ে বড় শক্তি। তাই পেশা হিসেবে সাংবাদিকতা সবসময়ই থাকে আলোচনার কেন্দ্রে। প্রয়োজনীয়তার তাগিদে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতেও সাংবাদিকতা চর্চার ইতিহাস বেশ পুরনো। ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা চর্চার জন্য গড়ে উঠেছে ক্যাম্পাসভিত্তিক অনেক সংগঠনও। নানা অনিয়ম, দূর্নীতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন সফলতা এবং অর্জনকে দেশের মানুষের নিকট তুলে ধরার প্রত্যয়ে এসব সংগঠন কর্তৃক শিক্ষার্থীরা হাতে কলমে সংবাদ তৈরির প্রাথমিক জ্ঞান আর দক্ষতাও অর্জন করে।

ক্যাম্পাসের দুর্নীতি, অনিয়ম, অন্যায় আর অন্ধকার দিকগুলো আলোর মুখ দেখায় যেসব সাহসী তরুণ, তারাই ক্যাম্পাস সাংবাদিক। তেমনি এক ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের সংগঠন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (কুবিসাস)।

ক্যাম্পাসের সকলের অধিকার, সমস্যা ও সফলতাকে দৃশ্যমান করতে এবং শিক্ষার্থীদের কণ্ঠস্বরকে সামনে আনার লক্ষ্যে “সত্য ও ন্যায়ের পথে অবিচল” এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে ২০১৩ সালের ৬ ডিসেম্বর কুবিসাসের আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হয়। নানা বাধা-বিপত্তির মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বস্তরের শিক্ষার্থীর আস্থায় কুবিসাস এক যুগে পদার্পণ করেছে।

বর্তমানে সংগঠনটিতে প্রায় চল্লিশোর্ধ সংবাদকর্মী বিভিন্ন জাতীয়, টিভি চ্যানেল, আঞ্চলিক ও অনলাইন পত্রিকায় কাজ করছেন এবং নিজেদের সফলতার স্বাক্ষর রেখে যাচ্ছেন। কুবিসাসের সদস্যবৃন্দ সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ সংগ্রহে সর্বদা সোচ্চার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদ সবার আগে পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করে থাকেন।

ক্যাম্পাস সাংবাদিকতায় সত্য সংবাদ প্রকাশের ফলে সাংবাদিকরা নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী তাদের পেশাদারিত্বের জায়গা থেকে বিচ্যুত করতে পারে না। যার ফলে প্রশাসনিক নানা জটিলতাকে উপেক্ষা করে “সত্য ও ন্যায়ের পথে অবিচল” সংগঠনটি কাজ করে। একই সঙ্গে পড়াশোনা করা, সাংবাদিকতা করা, সংগঠন পরিচালনা করা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিষয় সমন্বয় করা সাংবাদিকদের জন্য দৈনন্দিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়।

বিভিন্ন সময়ে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলন থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবী পূরণের ক্ষেত্রে কুবিসাস নিরলস ও নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিক সংগঠন হিসেবে।

অবস্থানগত কারণে অনেক চড়াই-উৎরাইয়ের মধ্য দিয়ে কুবিসাসের সাংবাদিকরা কাজ করে থাকেন। একজন ক্যাম্পাস প্রতিনিধি যে ক্যাম্পাসের ভালো-মন্দ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেন, তিনি নিজেই সেই ক্যাম্পাসে থাকেন। ফলে অপরাধ সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনগুলো তাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। এই কারণে মাঝেমধ্যে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার পরিবেশ বিপন্ন হয়ে পড়ে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাদের দুর্বলতা ও ত্রুটিগুলো আড়াল রাখতে সর্বদা সচেষ্ট থাকেন। একইভাবে তারা চায় অনিয়ম দেশের মানুষের চোখে না আসে। এসব অনিয়ম ও অরাজকতার মধ্যেও কুবিসাসের সদস্যরা সাহসের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। ভয়, হুমকি, চাপ, নির্যাতন ও হামলার শঙ্কা উপেক্ষা করে তারা সত্যের সঙ্গে থাকেন। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অপ্রকাশিত হয়রানি এবং ছাত্রত্ব হারানোর ভয় সত্ত্বেও তাদের সাংবাদিকতা সচল থাকে, যা ক্যাম্পাসের স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতার জন্য অপরিহার্য।

জুলাই আন্দোলনের সময়ও সমগ্রদেশ তথা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে উত্তেজনা ও অস্থির পরিস্থিতির মধ্যেও নির্ভীকভাবে দায়িত্ব পালন করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (কুবিসাস)।আন্দোলনের প্রতিটি ধাপ তারা সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে পাঠকের কাছে তুলে ধরে।ঝুঁকি, চাপ ও হুমকি উপেক্ষা করে তারা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামকে আরও দৃঢ় করে। গুজব ও বিভ্রান্তির সময়েও কুবিসাসের তাৎক্ষণিক প্রতিবেদন আন্দোলনকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।

৩১ জুলাই ২০২৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের নবীনবরণ ও প্রবীণ বিদায় অনুষ্ঠানে কুবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আবদুল মঈন দুর্নীতির বিষয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘দেশে দুর্নীতি হচ্ছে বলেই উন্নতি হচ্ছে।’ উপাচার্যের এমন বক্তব্য সংবাদে তুলে ধরায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির অর্থ সম্পাদক রুদ্র ইকবালকে বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এইসব উদ্দেশ্য প্রনোদিত বিষয়াবলী উপেক্ষা করে কুবিসাসের সদস্যরা ‘সত্য ও ন্যায়ের পথে অবিচল’ থেকে কাজ করে যাচ্ছে।

এই ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের রয়েছে একটি স্বতন্ত্র লক্ষ্য ও স্বপ্ন। সুন্দর শিক্ষাঙ্গন, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, নিরাপদ পরিবেষ্টনী গড়ে তোলার জন্য আপ্রাণ কাজ করে যাচ্ছে সাংবাদিক সমিতির প্রতিটি কর্মী। সবসময় সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি।

error: Content is protected !!

সংবাদ প্রকাশে নির্ভীক কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির এক যুগ

তারিখ : ১১:৫৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২৫

বি এম ফয়সাল, কুবি।।
তথ্যের দুনিয়ায় আজ দ্রুততা আর নির্ভরযোগ্যতাই সবচেয়ে বড় শক্তি। তাই পেশা হিসেবে সাংবাদিকতা সবসময়ই থাকে আলোচনার কেন্দ্রে। প্রয়োজনীয়তার তাগিদে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতেও সাংবাদিকতা চর্চার ইতিহাস বেশ পুরনো। ক্যাম্পাস সাংবাদিকতা চর্চার জন্য গড়ে উঠেছে ক্যাম্পাসভিত্তিক অনেক সংগঠনও। নানা অনিয়ম, দূর্নীতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন সফলতা এবং অর্জনকে দেশের মানুষের নিকট তুলে ধরার প্রত্যয়ে এসব সংগঠন কর্তৃক শিক্ষার্থীরা হাতে কলমে সংবাদ তৈরির প্রাথমিক জ্ঞান আর দক্ষতাও অর্জন করে।

ক্যাম্পাসের দুর্নীতি, অনিয়ম, অন্যায় আর অন্ধকার দিকগুলো আলোর মুখ দেখায় যেসব সাহসী তরুণ, তারাই ক্যাম্পাস সাংবাদিক। তেমনি এক ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের সংগঠন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (কুবিসাস)।

ক্যাম্পাসের সকলের অধিকার, সমস্যা ও সফলতাকে দৃশ্যমান করতে এবং শিক্ষার্থীদের কণ্ঠস্বরকে সামনে আনার লক্ষ্যে “সত্য ও ন্যায়ের পথে অবিচল” এই মূলমন্ত্রকে ধারণ করে ২০১৩ সালের ৬ ডিসেম্বর কুবিসাসের আনুষ্ঠানিক পথচলা শুরু হয়। নানা বাধা-বিপত্তির মধ্য দিয়ে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বস্তরের শিক্ষার্থীর আস্থায় কুবিসাস এক যুগে পদার্পণ করেছে।

বর্তমানে সংগঠনটিতে প্রায় চল্লিশোর্ধ সংবাদকর্মী বিভিন্ন জাতীয়, টিভি চ্যানেল, আঞ্চলিক ও অনলাইন পত্রিকায় কাজ করছেন এবং নিজেদের সফলতার স্বাক্ষর রেখে যাচ্ছেন। কুবিসাসের সদস্যবৃন্দ সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ সংগ্রহে সর্বদা সোচ্চার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদ সবার আগে পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার কাজ করে থাকেন।

ক্যাম্পাস সাংবাদিকতায় সত্য সংবাদ প্রকাশের ফলে সাংবাদিকরা নানাবিধ সমস্যার সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও চাপসৃষ্টিকারী গোষ্ঠী তাদের পেশাদারিত্বের জায়গা থেকে বিচ্যুত করতে পারে না। যার ফলে প্রশাসনিক নানা জটিলতাকে উপেক্ষা করে “সত্য ও ন্যায়ের পথে অবিচল” সংগঠনটি কাজ করে। একই সঙ্গে পড়াশোনা করা, সাংবাদিকতা করা, সংগঠন পরিচালনা করা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিষয় সমন্বয় করা সাংবাদিকদের জন্য দৈনন্দিন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়।

বিভিন্ন সময়ে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলন থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবী পূরণের ক্ষেত্রে কুবিসাস নিরলস ও নিঃস্বার্থভাবে কাজ করে যাচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়ের একমাত্র বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিক সংগঠন হিসেবে।

অবস্থানগত কারণে অনেক চড়াই-উৎরাইয়ের মধ্য দিয়ে কুবিসাসের সাংবাদিকরা কাজ করে থাকেন। একজন ক্যাম্পাস প্রতিনিধি যে ক্যাম্পাসের ভালো-মন্দ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেন, তিনি নিজেই সেই ক্যাম্পাসে থাকেন। ফলে অপরাধ সংশ্লিষ্ট প্রতিবেদনগুলো তাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে ওঠে। এই কারণে মাঝেমধ্যে ক্যাম্পাস সাংবাদিকতার পরিবেশ বিপন্ন হয়ে পড়ে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাদের দুর্বলতা ও ত্রুটিগুলো আড়াল রাখতে সর্বদা সচেষ্ট থাকেন। একইভাবে তারা চায় অনিয়ম দেশের মানুষের চোখে না আসে। এসব অনিয়ম ও অরাজকতার মধ্যেও কুবিসাসের সদস্যরা সাহসের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন। ভয়, হুমকি, চাপ, নির্যাতন ও হামলার শঙ্কা উপেক্ষা করে তারা সত্যের সঙ্গে থাকেন। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের অপ্রকাশিত হয়রানি এবং ছাত্রত্ব হারানোর ভয় সত্ত্বেও তাদের সাংবাদিকতা সচল থাকে, যা ক্যাম্পাসের স্বচ্ছতা ও ন্যায্যতার জন্য অপরিহার্য।

জুলাই আন্দোলনের সময়ও সমগ্রদেশ তথা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে উত্তেজনা ও অস্থির পরিস্থিতির মধ্যেও নির্ভীকভাবে দায়িত্ব পালন করেছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (কুবিসাস)।আন্দোলনের প্রতিটি ধাপ তারা সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে পাঠকের কাছে তুলে ধরে।ঝুঁকি, চাপ ও হুমকি উপেক্ষা করে তারা বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামকে আরও দৃঢ় করে। গুজব ও বিভ্রান্তির সময়েও কুবিসাসের তাৎক্ষণিক প্রতিবেদন আন্দোলনকে সঠিক পথে পরিচালিত করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে।

৩১ জুলাই ২০২৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের নবীনবরণ ও প্রবীণ বিদায় অনুষ্ঠানে কুবির সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এএফএম আবদুল মঈন দুর্নীতির বিষয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, ‘দেশে দুর্নীতি হচ্ছে বলেই উন্নতি হচ্ছে।’ উপাচার্যের এমন বক্তব্য সংবাদে তুলে ধরায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির অর্থ সম্পাদক রুদ্র ইকবালকে বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এইসব উদ্দেশ্য প্রনোদিত বিষয়াবলী উপেক্ষা করে কুবিসাসের সদস্যরা ‘সত্য ও ন্যায়ের পথে অবিচল’ থেকে কাজ করে যাচ্ছে।

এই ক্যাম্পাস সাংবাদিকদের রয়েছে একটি স্বতন্ত্র লক্ষ্য ও স্বপ্ন। সুন্দর শিক্ষাঙ্গন, শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ, নিরাপদ পরিবেষ্টনী গড়ে তোলার জন্য আপ্রাণ কাজ করে যাচ্ছে সাংবাদিক সমিতির প্রতিটি কর্মী। সবসময় সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে সোচ্চার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি।