০৪:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সাহসিকতার স্বীকৃতি: পিপিএম পদকে ভূষিত হলেন কুমিল্লার এসআই খাজু মিয়া ব্রাহ্মণপাড়ায় শিক্ষার্থীদের সাথে ওসির মতবিনিময় বুড়িচংয়ে ভূমিকম্প, অগ্নিকাণ্ড ও বজ্রপাত প্রতিরোধে মহড়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত দেবিদ্বারে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত কুমিল্লার লালমাই মাদককে না বলে শিক্ষার্থীদের শপথ চাকসু নির্বাচনে এজিএস পদে প্রার্থী বুড়িচংয়ের ফয়সাল -শিক্ষার্থীবান্ধব ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিনিধি দলের সাথে মালদ্বীপস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পানিতে ডুবে তিন বছরের শিশুর মৃত্যু কুমিল্লায় শিয়ালের কামড়ে শিশুসহ সাতজন আহত জামায়াতে ইসলামী বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচারের জবাব দিবে এদেশের জনগণ -মনিরুজ্জামান বাহলুল

চৌদ্দগ্রামে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় বসতভিটা ও কবরস্থান হুমকির মুখে

  • তারিখ : ০৬:৫৫:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ মে ২০২২
  • 17

মনোয়ার হোসেন, চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় ভাঙনের মুখে বসতভিটা ও কবরস্থান। উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের কিং ছুপুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি আবেদনপত্র জমা দিয়েছে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য সৌদি প্রবাসীর ছেলে শাখাওয়াত হোসেন।

আবেদনে সৌদিপ্রবাসী আবদুল জলিলের পুত্র শাখাওয়াত হোসেন উল্লেখ করেন, পড়ালেখার সুবাদে তারা স্ব-পরিবারে মিয়াবাজারে বসবাস করে। তার বাড়ির পূর্ব পাশে ফসলি জমির মধ্যে স্থানীয় সাদেক মিয়ার জামাতা রহিম মিয়া মাছ চাষ করে আসছে। ফলে তার বসতভিটা ও কবরস্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।

সামাজিকভাবে বাধা দিলেও তারা কর্ণপাত করেনি। বর্তমানে তারা ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় বসতভিটা ও বিল্ডিং হেলে পড়েছে। রোববার সাংবাদিকদের উপস্থিতি টের পেয়ে রহিম মিয়া ভেকু সরিয়ে নেয়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি জোরদাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী প্রবাসীর পরিবার।

error: Content is protected !!

চৌদ্দগ্রামে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় বসতভিটা ও কবরস্থান হুমকির মুখে

তারিখ : ০৬:৫৫:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ মে ২০২২

মনোয়ার হোসেন, চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় ভাঙনের মুখে বসতভিটা ও কবরস্থান। উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের কিং ছুপুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি আবেদনপত্র জমা দিয়েছে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য সৌদি প্রবাসীর ছেলে শাখাওয়াত হোসেন।

আবেদনে সৌদিপ্রবাসী আবদুল জলিলের পুত্র শাখাওয়াত হোসেন উল্লেখ করেন, পড়ালেখার সুবাদে তারা স্ব-পরিবারে মিয়াবাজারে বসবাস করে। তার বাড়ির পূর্ব পাশে ফসলি জমির মধ্যে স্থানীয় সাদেক মিয়ার জামাতা রহিম মিয়া মাছ চাষ করে আসছে। ফলে তার বসতভিটা ও কবরস্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।

সামাজিকভাবে বাধা দিলেও তারা কর্ণপাত করেনি। বর্তমানে তারা ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় বসতভিটা ও বিল্ডিং হেলে পড়েছে। রোববার সাংবাদিকদের উপস্থিতি টের পেয়ে রহিম মিয়া ভেকু সরিয়ে নেয়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি জোরদাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী প্রবাসীর পরিবার।