০৯:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লায় বই মেলায় অষ্টম দিনে কবিতা, আবৃত্তি ও সংগীতে প্রাণবন্ত সাংস্কৃতিক আয়োজন কুমিল্লায় মক্কা হসপিটালের শুভ উদ্বোধন খালেদা জিয়ার জন্য কালিরবাজারে দোয়া ও পথ সভা; ধানের শীষ নিয়েই নির্বাচন করব- হাজী ইয়াছিন ১৭ তম কুমিল্লা মিডিয়া টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে জার্নালিষ্ট গ্লাডিয়েটরসের জয় বর্ণাঢ্য আয়োজনে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘নবান্ন উৎসব ১৪৩২’ মুরাদনগরে মাদক মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি আজিজ গ্রেপ্তার ১৭ তম কুমিল্লা মিডিয়া টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনালে জিতলেন মিডিয়া ওয়ারিয়র্স কুমিল্লায় ট্রাক্টর উল্টে নদীতে গোসলরত একই পরিবারের ৩ নারী নিহত কুমিল্লা জেলা বইমেলা ২০২৫–এ আবৃত্তি সংসদের মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় শাহরাস্তিতে বিএনপি’র মিলাদ ও দোয়া

“মননে দিগন্তের সূর” সিজন-২ঃ কুমিল্লায় জমকালো পুরস্কার বিতরণ ও কাওয়ালী সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত

  • তারিখ : ০৯:৫৯:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • 36

আলমগীর কবির।।
সৃজনশীল প্রতিভার স্বীকৃতি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সংযোগে কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত হলো “মননে দিগন্তের সূর” সিজন ২-এর পুরস্কার বিতরণ ও কাওয়ালী সন্ধ্যা। জাতীয় কবি নজরুল ইনস্টিটিউট কেন্দ্র, কুমিল্লায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন।

নাশীদ একাডেমির পরিচালক আবু জাফর খানের সভাপতিত্বে এবং জয়নাল আবেদীন রনির উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন প্রফেসর মো: শামছুল ইসলাম, চেয়ারম্যান, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আবদুল হাফিজ, নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক রাশেদা আক্তার, ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ এর অধ্যক্ষ শফিকুল আলম হেলাল, রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ অধ্যক্ষ মো: আবদুল হান্নান, মোঃ মনিরুল ইসলাম, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কুমিল্লা জোন প্রধান, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি।

অনুষ্ঠানটির সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন গোলাম মো. সামদানী, আহ্বায়ক, ইনকিলাব মঞ্চ।
“মননে দিগন্তের সূর” প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ক্যাটাগরির বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। আয়োজকরা জানান, এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা ও সাংস্কৃতিক চর্চায় উদ্বুদ্ধ করবে এবং ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে আয়োজন করা হবে।

পুরস্কার বিতরণ শেষে ঐতিহ্যবাহী কাওয়ালী সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে সঙ্গীতশিল্পীদের অসাধারণ পরিবেশনা দর্শকদের মুগ্ধ করে। সুরের মূর্ছনায় এক অভূতপূর্ব সন্ধ্যা উপভোগ করেন অতিথি ও দর্শনার্থীরা।

বক্তারা বলেন, “মননে দিগন্তের সূর” প্রতিযোগিতা নতুন প্রজন্মের সৃজনশীল বিকাশের পথ উন্মুক্ত করবে। কুমিল্লার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে এগিয়ে নিতে ভবিষ্যতে আরও উন্নত পরিকল্পনার মাধ্যমে এ ধরনের আয়োজন করা হবে।

error: Content is protected !!

“মননে দিগন্তের সূর” সিজন-২ঃ কুমিল্লায় জমকালো পুরস্কার বিতরণ ও কাওয়ালী সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত

তারিখ : ০৯:৫৯:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

আলমগীর কবির।।
সৃজনশীল প্রতিভার স্বীকৃতি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সংযোগে কুমিল্লায় অনুষ্ঠিত হলো “মননে দিগন্তের সূর” সিজন ২-এর পুরস্কার বিতরণ ও কাওয়ালী সন্ধ্যা। জাতীয় কবি নজরুল ইনস্টিটিউট কেন্দ্র, কুমিল্লায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত ছিলেন।

নাশীদ একাডেমির পরিচালক আবু জাফর খানের সভাপতিত্বে এবং জয়নাল আবেদীন রনির উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন প্রফেসর মো: শামছুল ইসলাম, চেয়ারম্যান, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আবদুল হাফিজ, নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক রাশেদা আক্তার, ইবনে তাইমিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ এর অধ্যক্ষ শফিকুল আলম হেলাল, রেসিডেন্সিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ অধ্যক্ষ মো: আবদুল হান্নান, মোঃ মনিরুল ইসলাম, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও কুমিল্লা জোন প্রধান, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি।

অনুষ্ঠানটির সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন গোলাম মো. সামদানী, আহ্বায়ক, ইনকিলাব মঞ্চ।
“মননে দিগন্তের সূর” প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ক্যাটাগরির বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়। আয়োজকরা জানান, এই আয়োজন শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা ও সাংস্কৃতিক চর্চায় উদ্বুদ্ধ করবে এবং ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে আয়োজন করা হবে।

পুরস্কার বিতরণ শেষে ঐতিহ্যবাহী কাওয়ালী সন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে সঙ্গীতশিল্পীদের অসাধারণ পরিবেশনা দর্শকদের মুগ্ধ করে। সুরের মূর্ছনায় এক অভূতপূর্ব সন্ধ্যা উপভোগ করেন অতিথি ও দর্শনার্থীরা।

বক্তারা বলেন, “মননে দিগন্তের সূর” প্রতিযোগিতা নতুন প্রজন্মের সৃজনশীল বিকাশের পথ উন্মুক্ত করবে। কুমিল্লার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে এগিয়ে নিতে ভবিষ্যতে আরও উন্নত পরিকল্পনার মাধ্যমে এ ধরনের আয়োজন করা হবে।