০২:৫৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ২৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লার মুরাদনগরে মামলায় আটক বিএনপির ১৩ নেতা-কর্মীর জামিন কুমিল্লার মুরাদনগরে অতিরিক্ত মদ পানে ২ জনের মৃত্যু কুমিল্লায় এনজিও’র ঋণের চাপ ও অভাবে মা-মেয়ের আত্মহত্যা চৌদ্দগ্রামে সাংবাদিক মামুনের রোগমুক্তি কামনায় দোয়া-মিলাদ বুড়িচংয়ে দখলকৃত খাল উদ্ধারে প্রশাসনের অভিযান কুমিল্লায় টিফিনের টাকায় গাছের চারা উপহার: ৫০০ শিক্ষার্থীর সবুজ শপথ কুমিল্লায় ৮ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ করে বিএনপির সম্মেলন চৌদ্দগ্রামে বিনাধান-১৯, ২১ ও ব্রি ধান-৪৮ এর মূল্যায়ন শীর্ষক মাঠ দিবস পালিত কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানকে ‘কলিজা খুলে নেওয়ার’ হুমকি, অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে কুমিল্লার বুড়িচংয়ে ৭৫ বোতল স্কাফ ও ১ লাখ ১০ হাজার টাকাসহ মাদক কারবারি আটক

কুমিল্লার মুরাদনগর থানার আয়োজনে৭ই মার্চ উদযাপন।

  • তারিখ : ০৫:৪১:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ মার্চ ২০২১
  • 138

মনির খাঁন, মুরাদনগর উপজেলা প্রতিনিধি:
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে ও বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে কুমিল্লা মুরাদনগর থানার আয়োজনে আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠান রবিবার বিকেলে নুরুননাহার বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে কেক কাটা ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কুমিল্লা মুরাদনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ সাদেকুর রহমান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা উত্তর জেলার আওয়ামীলীগের সভাপতি মু, রুহুল আমিন।

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ড. আহসানুল আলম সরকার কিশোর, কুমিল্লা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আবিদুর রহমান চৌধুরী,বীর মুক্তিযুদ্ধা হারুনুর রশিদ, ১৩ নং সদর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ আকতার হোসেন। এছাড়া থানা পুলিশ ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিতিতে বক্তারা বলেন,৭ই মার্চ বাঙ্গালী জাতির দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অনন্য একটি দিন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ পরবর্তীতে বাঙ্গালী জাতির মাঝে স্বাধীনতা সংগ্রামের বীজমন্ত্র হয়ে পড়ে। এ ভাষণ শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলিল’ই নয়,এ ভাষণ বাঙ্গালী জাতির স্বাধীনতার দিক নির্দেশনা। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণেই মূলত মহান স্বাধীনতার ঘোষণা করা হয়েছিল।

বক্তারা আরো বলেন,এক দশকের কিছু আগে বাংলাদেশ অঙ্গীকার করেছিল,স্বাধীনতার ৫০ তম বার্ষিকী ২০২১ সালের মধ্যে প্রযুক্তিগতভাবে অগ্রসর জাতিতে নিজেদের রূপান্তর ঘটানো হবে। অনেকেই বিশ্বাস করেনি যে, এটি আমরা করতে পারব। এই প্রকল্পের প্রধানতম ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ক্ষমতায় আসেন, সেই ২০০৯ সালে দেশে মাত্র ২ কোটি মানুষের হাতে মোবাইল ফোন ছিল। কিন্তু এখন ১২ কোটি মানুষের হাতে মোবাইল ফোন রয়েছে এবং আরও কয়েক কোটি মানুষ প্রত্যন্ত অঞ্চলেও দ্রুত গতির নেটওয়ার্কে যুক্ত।

এর ফলে অগনিত মানুষের জীবনের উন্নয়নও সাধিত হয়েছে। সরকার সাড়ে ৮ হাজার ডিজিটাল সেন্টারের নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে যা বলতে গেলে আজীবন অনলাইন সেবা দিচ্ছে। জন্মনিবন্ধন, কর্মসংস্থান এবং অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা এই ডিজিটাল সেবার আওতাধীন। অনেক জাতীর কর্মসূচিও অনলাইনের অন্তর্ভুক্ত। গত বছর করোনা ভাইরাসের সময় লকডাইনে সরকারি সেবায়ও কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি বলে জানান। আনন্দ উদযাপন এর আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

কুমিল্লার মুরাদনগর থানার আয়োজনে৭ই মার্চ উদযাপন।

তারিখ : ০৫:৪১:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ মার্চ ২০২১

মনির খাঁন, মুরাদনগর উপজেলা প্রতিনিধি:
ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে ও বাংলাদেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে জাতিসংঘের চূড়ান্ত সুপারিশ প্রাপ্তিতে কুমিল্লা মুরাদনগর থানার আয়োজনে আনন্দ উদযাপন অনুষ্ঠান রবিবার বিকেলে নুরুননাহার বালিকা উচ্চবিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গনে কেক কাটা ও আলোচনা সভার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কুমিল্লা মুরাদনগর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ সাদেকুর রহমান এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা উত্তর জেলার আওয়ামীলীগের সভাপতি মু, রুহুল আমিন।

উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ড. আহসানুল আলম সরকার কিশোর, কুমিল্লা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মীর আবিদুর রহমান চৌধুরী,বীর মুক্তিযুদ্ধা হারুনুর রশিদ, ১৩ নং সদর ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মোঃ আকতার হোসেন। এছাড়া থানা পুলিশ ও স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিতিতে বক্তারা বলেন,৭ই মার্চ বাঙ্গালী জাতির দীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের অনন্য একটি দিন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ পরবর্তীতে বাঙ্গালী জাতির মাঝে স্বাধীনতা সংগ্রামের বীজমন্ত্র হয়ে পড়ে। এ ভাষণ শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলিল’ই নয়,এ ভাষণ বাঙ্গালী জাতির স্বাধীনতার দিক নির্দেশনা। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণেই মূলত মহান স্বাধীনতার ঘোষণা করা হয়েছিল।

বক্তারা আরো বলেন,এক দশকের কিছু আগে বাংলাদেশ অঙ্গীকার করেছিল,স্বাধীনতার ৫০ তম বার্ষিকী ২০২১ সালের মধ্যে প্রযুক্তিগতভাবে অগ্রসর জাতিতে নিজেদের রূপান্তর ঘটানো হবে। অনেকেই বিশ্বাস করেনি যে, এটি আমরা করতে পারব। এই প্রকল্পের প্রধানতম ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন ক্ষমতায় আসেন, সেই ২০০৯ সালে দেশে মাত্র ২ কোটি মানুষের হাতে মোবাইল ফোন ছিল। কিন্তু এখন ১২ কোটি মানুষের হাতে মোবাইল ফোন রয়েছে এবং আরও কয়েক কোটি মানুষ প্রত্যন্ত অঞ্চলেও দ্রুত গতির নেটওয়ার্কে যুক্ত।

এর ফলে অগনিত মানুষের জীবনের উন্নয়নও সাধিত হয়েছে। সরকার সাড়ে ৮ হাজার ডিজিটাল সেন্টারের নেটওয়ার্ক তৈরি করেছে যা বলতে গেলে আজীবন অনলাইন সেবা দিচ্ছে। জন্মনিবন্ধন, কর্মসংস্থান এবং অনলাইন স্বাস্থ্যসেবা এই ডিজিটাল সেবার আওতাধীন। অনেক জাতীর কর্মসূচিও অনলাইনের অন্তর্ভুক্ত। গত বছর করোনা ভাইরাসের সময় লকডাইনে সরকারি সেবায়ও কোনো ব্যাঘাত ঘটেনি বলে জানান। আনন্দ উদযাপন এর আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।