০২:৪৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দাউদকান্দিতে হামলায় আহত বিএনপি নেতা সোহেল মীরকে দেখতে গেলেন নেতৃবৃন্দ ১৭ বছর পর সু-দিন আসলেও কুমিল্লা-৬ আসনের বিএনপি নেতা-কর্মীদের মনে আনন্দ নেই চৌদ্দগ্রামে উজিরপুর ইউনিয়ন ৮নং ওয়ার্ড মহিলা দলের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় ভারত সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার চৌদ্দগ্রামে শুভপুর ইউনিয়ন উত্তর বিএনপির সাংগঠনিক ও নির্বাচনী সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লার ছাত্রলীগ নেতার লাশ ঢাকার বাসা থেকে উদ্ধার; হত্যা না আত্মহত্যা? ‎ব্রাহ্মণপাড়ায় যুবদল নেতা গোলাম কিবরিয়া অপুর বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার কুমিল্লায় আমার দেশ প্রতিনিধিকে হত্যার হুমকি; ‘পত্রিকা থাকবে, কিন্তু আপনি থাকবেন না’ রাবিতে ফার্স্ট ক্লাস থার্ড হয়ে বুড়িচংয়ের মুখ উজ্জ্বল করলেন রাকিব ইঞ্জিনিয়ার রিপন মৈশানের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার, পদ ফিরিয়ে দিলো বিএনপি

১৭ বছর পর সু-দিন আসলেও কুমিল্লা-৬ আসনের বিএনপি নেতা-কর্মীদের মনে আনন্দ নেই

  • তারিখ : ১০:৪৯:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫
  • 261

জহিরুল হক বাবু।।
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা এবং কুমিল্লাকে এগিয়ে নেওয়ার ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে হাজী ইয়াছিনের স্বপ্ন ও প্রত্যাশা ধারণ করে লিফলেট বিতরণ এবং এক বর্ণাঢ্য মিছিল-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকালে নগরীর কান্দিরপাড়ে বিএনপি দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হওয়া একটি বিশাল মিছিল সালাউদ্দিন মোড় হয়ে পূবালী চত্বরে গিয়ে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এতে কুমিল্লা মহানগর, সদর দক্ষিণ ও আদর্শ সদর উপজেলার বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

মিছিল শুরুর আগে উপস্থিত নেতৃবৃন্দের হাতে হাতে বিতরণ হয় রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার লিফলেট। লিফলেটে বিএনপি ঘোষিত রাষ্ট্র পরিচালনার নতুন নীতিমালা, প্রশাসনিক সংস্কার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ, নাগরিক স্বাধীনতা, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, এবং দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তোলার অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়। বিশেষ করে কুমিল্লাকে একটি সমৃদ্ধ, শান্তিপূর্ণ ও বিনিয়োগবান্ধব নগরীতে রূপান্তরিত করার লক্ষ্য সামনে রেখে হাজী ইয়াছিনের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার দিকগুলো নিয়ে নেতাকর্মীরা প্রবল উৎসাহ প্রকাশ করেন।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বর্ষীয়ান বিএনপি নেতা এবং সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এস এ বারী সেলিম।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শহীদুল্লাহ রতন, আতাউর রহমান ছুটি, মাহাবুবর রহমান দুলাল, মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য মুজিবুর রহমান কামাল, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম রায়হান, কুমিল্লা মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব রোমান হাসান, মহানগর যুবদলের ১ম যুগ্ম আহ্বায়ক আসিফ মাহমুদ জহির, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সৈয়দ মেরাজ, কুমিল্লা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আমিরুল পাসা সিদ্দিকী রাকিব, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব ফরিদ উদ্দিন শিবলু, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক খলিলুর রহমান বিপ্লব, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব এ কে এম শাহেদ পান্না, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মহরম, কুমিল্লা মহানগর কৃষকদলের আহ্বায়ক কাজী শাহিনুর, সদস্য সচিব ইকরাম হোসেন তাজ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী নোমান, কুমিল্লা মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি নাহিদ রানা, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি কাজী জোবায়ের আলম জিলানী, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক ধীমান, মহানগর ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, আদর্শ সদর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম চেয়ারম্যান, সদর দক্ষিণ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক আবু সায়েম মজুমদার, সদর দক্ষিণ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব গোলাম কিবরিয়া জুয়েল, যুবদল নেতা মনছুর নিজামী ও মশিউর রহমান সজিবসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের অসংখ্য নেতাকর্মী।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন—বহু কঠিন সময়ের ভেতর দিয়ে কুমিল্লা–০৬ আসনের বিএনপি নেতাকর্মীরা গেছে। দীর্ঘ সময় ধরে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, মামলা, হামলা, গ্রেফতার—সবকিছুর মধ্যেই একটি ছায়ার মতো কর্মীদের পাশে ছিলেন হাজী ইয়াছিন। নেতাকর্মীরা যখন কারাগারে ছিলেন তখন তাদের পরিবারকে সহায়তা, আইনি সহায়তা, জামিন প্রক্রিয়া, চিকিৎসা—সবকিছু নিজের দায়িত্ব মনে করে পরিচালনা করেছেন তিনি। এই মানবিক ও দায়িত্বশীল রাজনৈতিক আচরণ নেতাকর্মীদের মাঝে তার প্রতি আস্থা ও সম্মানকে দৃঢ় করেছে।

বক্তারা দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন—১৭ বছর দীর্ঘ এক প্রান্তিক সময় পেরিয়ে গেলেও কুমিল্লা–০৬ আসনের বিএনপি কর্মীদের মনে আনন্দ নেই, স্বস্তি নেই। তারা বিশ্বাস করেন, হাজী ইয়াছিন এই নির্বাচনী এলাকায় বিএনপির শক্তি পুনর্গঠন, সংগঠনের ঐক্য পুনরুদ্ধার এবং সরাসরি জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত নেতৃত্ব। তারা স্পষ্টভাবে বলেন, “হাজী ইয়াছিনকে চূড়ান্ত মনোনয়ন না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের মন ভালো হবে না।”

সমাবেশে আরও উল্লেখ করা হয়—কুমিল্লাকে নিয়ে হাজী ইয়াছিনের স্বপ্নের কর্মপরিকল্পনায় আছে শিক্ষা–স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন, নগরীর ট্রাফিক ও অবকাঠামো উন্নয়ন, তরুণদের কর্মসংস্থান, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সহায়তা এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্য। কুমিল্লাকে বাংলাদেশের একটি ‘স্মার্ট জেলা’ হিসেবে গড়ে তুলতে নবীন-প্রবীণ কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান বক্তারা।

মিছিল ও সমাবেশে কুমিল্লা–০৬ আসনের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিয়নের বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী হাতেহাতে লিফলেট নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।

error: Content is protected !!

১৭ বছর পর সু-দিন আসলেও কুমিল্লা-৬ আসনের বিএনপি নেতা-কর্মীদের মনে আনন্দ নেই

তারিখ : ১০:৪৯:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫

জহিরুল হক বাবু।।
বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা এবং কুমিল্লাকে এগিয়ে নেওয়ার ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা নিয়ে হাজী ইয়াছিনের স্বপ্ন ও প্রত্যাশা ধারণ করে লিফলেট বিতরণ এবং এক বর্ণাঢ্য মিছিল-সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) বিকালে নগরীর কান্দিরপাড়ে বিএনপি দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু হওয়া একটি বিশাল মিছিল সালাউদ্দিন মোড় হয়ে পূবালী চত্বরে গিয়ে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। এতে কুমিল্লা মহানগর, সদর দক্ষিণ ও আদর্শ সদর উপজেলার বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।

মিছিল শুরুর আগে উপস্থিত নেতৃবৃন্দের হাতে হাতে বিতরণ হয় রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার লিফলেট। লিফলেটে বিএনপি ঘোষিত রাষ্ট্র পরিচালনার নতুন নীতিমালা, প্রশাসনিক সংস্কার, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ, নাগরিক স্বাধীনতা, সুশাসন প্রতিষ্ঠা, এবং দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসনিক কাঠামো গড়ে তোলার অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়। বিশেষ করে কুমিল্লাকে একটি সমৃদ্ধ, শান্তিপূর্ণ ও বিনিয়োগবান্ধব নগরীতে রূপান্তরিত করার লক্ষ্য সামনে রেখে হাজী ইয়াছিনের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার দিকগুলো নিয়ে নেতাকর্মীরা প্রবল উৎসাহ প্রকাশ করেন।

সংক্ষিপ্ত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বর্ষীয়ান বিএনপি নেতা এবং সদর দক্ষিণ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এস এ বারী সেলিম।

সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শহীদুল্লাহ রতন, আতাউর রহমান ছুটি, মাহাবুবর রহমান দুলাল, মহানগর বিএনপির সাবেক সদস্য মুজিবুর রহমান কামাল, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শফিউল আলম রায়হান, কুমিল্লা মহানগর যুবদলের সদস্য সচিব রোমান হাসান, মহানগর যুবদলের ১ম যুগ্ম আহ্বায়ক আসিফ মাহমুদ জহির, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক সৈয়দ মেরাজ, কুমিল্লা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক আমিরুল পাসা সিদ্দিকী রাকিব, জেলা যুবদলের সদস্য সচিব ফরিদ উদ্দিন শিবলু, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক খলিলুর রহমান বিপ্লব, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব আনোয়ার হোসেন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব এ কে এম শাহেদ পান্না, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক মহরম, কুমিল্লা মহানগর কৃষকদলের আহ্বায়ক কাজী শাহিনুর, সদস্য সচিব ইকরাম হোসেন তাজ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী নোমান, কুমিল্লা মহানগর ছাত্রদলের সভাপতি নাহিদ রানা, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি কাজী জোবায়ের আলম জিলানী, সাধারণ সম্পাদক ইমদাদুল হক ধীমান, মহানগর ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, আদর্শ সদর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম চেয়ারম্যান, সদর দক্ষিণ উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক আবু সায়েম মজুমদার, সদর দক্ষিণ উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব গোলাম কিবরিয়া জুয়েল, যুবদল নেতা মনছুর নিজামী ও মশিউর রহমান সজিবসহ বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের অসংখ্য নেতাকর্মী।

বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন—বহু কঠিন সময়ের ভেতর দিয়ে কুমিল্লা–০৬ আসনের বিএনপি নেতাকর্মীরা গেছে। দীর্ঘ সময় ধরে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, মামলা, হামলা, গ্রেফতার—সবকিছুর মধ্যেই একটি ছায়ার মতো কর্মীদের পাশে ছিলেন হাজী ইয়াছিন। নেতাকর্মীরা যখন কারাগারে ছিলেন তখন তাদের পরিবারকে সহায়তা, আইনি সহায়তা, জামিন প্রক্রিয়া, চিকিৎসা—সবকিছু নিজের দায়িত্ব মনে করে পরিচালনা করেছেন তিনি। এই মানবিক ও দায়িত্বশীল রাজনৈতিক আচরণ নেতাকর্মীদের মাঝে তার প্রতি আস্থা ও সম্মানকে দৃঢ় করেছে।

বক্তারা দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন—১৭ বছর দীর্ঘ এক প্রান্তিক সময় পেরিয়ে গেলেও কুমিল্লা–০৬ আসনের বিএনপি কর্মীদের মনে আনন্দ নেই, স্বস্তি নেই। তারা বিশ্বাস করেন, হাজী ইয়াছিন এই নির্বাচনী এলাকায় বিএনপির শক্তি পুনর্গঠন, সংগঠনের ঐক্য পুনরুদ্ধার এবং সরাসরি জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধির জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত নেতৃত্ব। তারা স্পষ্টভাবে বলেন, “হাজী ইয়াছিনকে চূড়ান্ত মনোনয়ন না দেওয়া পর্যন্ত আমাদের মন ভালো হবে না।”

সমাবেশে আরও উল্লেখ করা হয়—কুমিল্লাকে নিয়ে হাজী ইয়াছিনের স্বপ্নের কর্মপরিকল্পনায় আছে শিক্ষা–স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন, নগরীর ট্রাফিক ও অবকাঠামো উন্নয়ন, তরুণদের কর্মসংস্থান, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সহায়তা এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পুনরুজ্জীবিত করার লক্ষ্য। কুমিল্লাকে বাংলাদেশের একটি ‘স্মার্ট জেলা’ হিসেবে গড়ে তুলতে নবীন-প্রবীণ কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান বক্তারা।

মিছিল ও সমাবেশে কুমিল্লা–০৬ আসনের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিয়নের বিএনপি এবং অঙ্গ সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী হাতেহাতে লিফলেট নিয়ে অংশগ্রহণ করেন।