০৫:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ১৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বুড়িচং প্রেসক্লাবের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত নিষিদ্ধ সংগঠনের মিছিলে অংশ নেওয়ায় কুমিল্লায় ছাত্রলীগ–যুবলীগের ১২ নেতা-কর্মী আটক কুমিল্লা সীমান্তে বিজিবি অভিযানে ৬৮ লাখ টাকার ভারতীয় শাড়ি-শাল জব্দ বিএনপি’র বর্তমান ভূমিকা ফেব্রুয়ারি নির্বাচনকে ঝুঁকিতে ফেলে দিয়েছে- কুমিল্লায় ডা. তাহের মুরাদনগরে নিখোঁজের ৭ দিন পর হাত বাঁধা শিশুর মরদেহ উদ্ধার বুড়িচং প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের সাথে শিক্ষক নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় কুমিল্লায় একদিনে মাদ্রাসাছাত্রসহ ৩ জনের লাশ উদ্ধার বুড়িচংয়ে বিএনপির সভাপতির নাম ব্যবহার করে অপপ্রচার; তীব্র নিন্দা কুবিতে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলায় জড়িতদের তথ্য চেয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হোমনায় চার দিন ধরে নিখোঁজ সাংবাদিক দিদার, পরিবারের সন্দেহ অপহরণ

কুমিল্লার মুরাদনগরে তৃতীয় বারের মতো নিবার্চিত তিনজন হ্যাট্রিক করেছে ৩ চেয়ারম্যান

  • তারিখ : ১২:১৫:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • 25

মনির খাঁন, মুরাদনগর উপজেলা প্রতিনিধি।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় ৬ষ্ঠ ধাপে অনুষ্ঠিত ২১টি ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চনের মধ্যে ৩ জন তৃতীয় বারের মতো চেয়ারম্যান নিবার্চিত হয়ে হ্যাট্রিক করেছেন।

সোমবার উপজেলার যাত্রাপুর, নবীপুর পূর্ব ও ছালিয়াকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন নিবার্চিত হয়েছেন।

হ্যাট্রিক করা চেয়ারম্যানরা হলেন, ১০নং যাত্রাপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে আবুল কালাম আজাদ ৫৫৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নিবার্চিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: আব্দুল ছালাম ভূইয়া ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৮৪৪ ভোট।

১৪নং নবীপুর পূর্ব ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী টেলিফোন প্রতীক নিয়ে কাজী আবুল খায়ের ৮২২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নিবার্চিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইফুল করিম ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৩২৪ ভোট।

১৮নং ছালিয়াকান্দি ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীক নিয়ে আবু মুসা সরকার ৬০৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নিবার্চিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী অলি উল্লাহ সরকার নৌকা প্রতীক ২৯১০ ভোট।

উপজেলার ২১টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ১৫৭ জন প্রার্থী নিবার্চন করে। এর মধ্যে আওয়ামীলীগ ২১ জন, ইসলামিক আন্দোলন বাংলাদেশ ১৩ জন, জাতীয় পার্টি ৪ জন, ইসলামি ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১ জন জাকের পার্টি ১ জন ও স্বতন্ত্র ১১৭ জন প্রার্থী ছিলো। সাধারণ সদস্য পদে ৭৯৫ জন ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ২১৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।

মুরাদনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ আহমদ সিকদার বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে ব্যাপক প্রস্তুতি ছিল আমাদের। প্রতিটি কেন্দ্রে পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, আনসার সদস্য মোতায়েন ছিল। এছাড়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা খুশি কোন রকম অপ্রিতিকর পরিস্থিথি ছাড়া নির্বাচন সম্র্পূণ করতে পেরেছি।

error: Content is protected !!

কুমিল্লার মুরাদনগরে তৃতীয় বারের মতো নিবার্চিত তিনজন হ্যাট্রিক করেছে ৩ চেয়ারম্যান

তারিখ : ১২:১৫:৩০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২

মনির খাঁন, মুরাদনগর উপজেলা প্রতিনিধি।
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায় ৬ষ্ঠ ধাপে অনুষ্ঠিত ২১টি ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চনের মধ্যে ৩ জন তৃতীয় বারের মতো চেয়ারম্যান নিবার্চিত হয়ে হ্যাট্রিক করেছেন।

সোমবার উপজেলার যাত্রাপুর, নবীপুর পূর্ব ও ছালিয়াকান্দি ইউনিয়ন পরিষদ নিবার্চনে চেয়ারম্যান পদে ৩ জন নিবার্চিত হয়েছেন।

হ্যাট্রিক করা চেয়ারম্যানরা হলেন, ১০নং যাত্রাপুর ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে আবুল কালাম আজাদ ৫৫৬২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নিবার্চিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মো: আব্দুল ছালাম ভূইয়া ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৮৪৪ ভোট।

১৪নং নবীপুর পূর্ব ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী টেলিফোন প্রতীক নিয়ে কাজী আবুল খায়ের ৮২২১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নিবার্চিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইফুল করিম ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৪৩২৪ ভোট।

১৮নং ছালিয়াকান্দি ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আনারস প্রতীক নিয়ে আবু মুসা সরকার ৬০৩৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নিবার্চিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী অলি উল্লাহ সরকার নৌকা প্রতীক ২৯১০ ভোট।

উপজেলার ২১টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ১৫৭ জন প্রার্থী নিবার্চন করে। এর মধ্যে আওয়ামীলীগ ২১ জন, ইসলামিক আন্দোলন বাংলাদেশ ১৩ জন, জাতীয় পার্টি ৪ জন, ইসলামি ফ্রন্ট বাংলাদেশ ১ জন জাকের পার্টি ১ জন ও স্বতন্ত্র ১১৭ জন প্রার্থী ছিলো। সাধারণ সদস্য পদে ৭৯৫ জন ও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ২১৬ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।

মুরাদনগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মাসুদ আহমদ সিকদার বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ করতে ব্যাপক প্রস্তুতি ছিল আমাদের। প্রতিটি কেন্দ্রে পুলিশ, র‍্যাব, বিজিবি, আনসার সদস্য মোতায়েন ছিল। এছাড়া জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করেছেন। আমরা খুশি কোন রকম অপ্রিতিকর পরিস্থিথি ছাড়া নির্বাচন সম্র্পূণ করতে পেরেছি।