১২:১৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লায় পাসপোর্ট দালাল চক্রের দুইজন সদস্য গ্রেফতার, নথিপত্র ও নগদ অর্থ উদ্ধার

  • তারিখ : ০৫:৫৯:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর ২০২১
  • 14

নেকবর হোসেন।।
র‌্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১১ অক্টোবর দুপুরে কুমিল্লা জেলার বুড়িচং থানাধীন কংশনগর বাজার এবং চান্দিনা থানাধীন বরকৈট বাজার এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে পাসপোর্ট দালাল চক্রের দুইজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামী হলো ১।কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানার হাসনাবাদ গ্রামের মৃত রুসম আলীর ছেলে আমির খান (৩৭) এবং ২। কুমিল্লা জেলার চান্দিনা থানার তামবুলিয়া গ্রামের মৃত আব্দু সামাদ এর ছেলে মনিরুল ইসলাম (৪১)।

এসময়ে গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের দখল থেকে পাসপোর্ট (আট হাজার) টাকা,পাসপোর্টের ব্যক্তিগত ডেলিভারী স্লীপ, ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন নথিপত্র উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ ও অনুসন্ধানে গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয় উভয়েই পাসপোর্ট দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্য বলে স্বীকার করে এবং তারা দীর্ঘদিন যাবৎ পাসপোর্ট তৈরী করে দেওয়ার নাম করে ভূক্তভোগী লোকজনের নিকট থেকে সরকার নির্ধারিত রেট এর অধিক বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসছিল বলে স্বীকার করে।

তাদের কাছে টাকা জমা দিলে তারা বিভিন্ন ভাবে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করে সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করে পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করে সরবরাহ করে আসছিল বলে স্বীকার।

error: Content is protected !!

কুমিল্লায় পাসপোর্ট দালাল চক্রের দুইজন সদস্য গ্রেফতার, নথিপত্র ও নগদ অর্থ উদ্ধার

তারিখ : ০৫:৫৯:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর ২০২১

নেকবর হোসেন।।
র‌্যাব-১১, সিপিসি-২ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ১১ অক্টোবর দুপুরে কুমিল্লা জেলার বুড়িচং থানাধীন কংশনগর বাজার এবং চান্দিনা থানাধীন বরকৈট বাজার এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে পাসপোর্ট দালাল চক্রের দুইজন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

গ্রেফতারকৃত আসামী হলো ১।কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানার হাসনাবাদ গ্রামের মৃত রুসম আলীর ছেলে আমির খান (৩৭) এবং ২। কুমিল্লা জেলার চান্দিনা থানার তামবুলিয়া গ্রামের মৃত আব্দু সামাদ এর ছেলে মনিরুল ইসলাম (৪১)।

এসময়ে গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের দখল থেকে পাসপোর্ট (আট হাজার) টাকা,পাসপোর্টের ব্যক্তিগত ডেলিভারী স্লীপ, ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন নথিপত্র উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ ও অনুসন্ধানে গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয় উভয়েই পাসপোর্ট দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্য বলে স্বীকার করে এবং তারা দীর্ঘদিন যাবৎ পাসপোর্ট তৈরী করে দেওয়ার নাম করে ভূক্তভোগী লোকজনের নিকট থেকে সরকার নির্ধারিত রেট এর অধিক বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসছিল বলে স্বীকার করে।

তাদের কাছে টাকা জমা দিলে তারা বিভিন্ন ভাবে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করে সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করে পাসপোর্ট অফিস থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করে সরবরাহ করে আসছিল বলে স্বীকার।