০৫:২৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বুড়িচংয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক ইউপি সদস্য আব্দুল ওহাব নিহত বুড়িচংয়ে হুইলচেয়ার, সেলাই মেশিন ও গৃহ নির্মাণ সামগ্রী বিতরণ করলেন ড. মোবারক হোসেন ধানের শীষের প্রার্থী ড. মোশাররফ হোসেনের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগ শুরু দাউদকান্দিতে নিসচা’র ৩২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন বুড়িচং প্রেসক্লাবের সদস্যদের সাথে নবাগত ওসির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লায় রেললাইনের পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার : ৯ আসামি গ্রেফতার কুমিল্লা ইপিজেডে বকেয়া বেতনের দাবিতে নাসা গ্রুপের শ্রমিকদের বিক্ষোভ কুমিল্লায় টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের কর্মবিরতি; দুই ঘণ্টা সেবা বন্ধ নবগঠিত বুড়িচং পৌরসভার মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়ন : পিআরএ কর্মশালা অনুষ্ঠিত জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সাংবাদিকদের স্বাধীন কর্মপরিবেশ নিশ্চিত করা হবে: ড. মোবারক হোসেন

মুরাদনগরে মসজিদে কুপিয়ে হত্যা মামলার পলাতক আসামী গ্রেফতার

  • তারিখ : ০৮:০২:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অক্টোবর ২০২১
  • 41

মুরাদনগর (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কুড়াখাল গ্রামে জুম্মার আযান দেয়াকে কেন্দ্র করে মসজিদে মুসল্লীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনার এজাহার নামীয় পলাতক আসামী জহির খাঁন(৩০)কে গ্রেফতার করেছে বাঙ্গরা বাজার থানা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি বিশেষ টিম। বুধবার রাতে ব্রাহ্মনবাড়ীয়া জেলার কসবা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। আটককৃত জহির উপজেলার কুড়াখাল গ্রামের পইরন খাঁনের ছেলে।

পুলিশ সুত্রে জানা যায়, উপজেলার বাঙ্গরাবাজার থানাধীন কুড়াখাল গ্রামের চাঞ্চল্যকর মুসল্লী হানিফ খান হত্যা মামলার এজাহার নামীয় ৪নাম্বার পলাতক আসামী জহির খান ব্রাহ্মনবাড়ীয়া জেলার কসবা এলাকায় অবস্থান করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে বাঙ্গরাবাজার থানার এসআই ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ও কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি বিশেষ টিমের যৌথ অভিযানে বুধবার মধ্যরাতে কসবা থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

এই মামলায় এজাহার নামীয় আরো ৮জন আসামী এখনো পলাতক রয়েছে এবং এজাহার নামীয় ১নাম্বার আসামী শাহিন ভূূইয়া কারাগারে রয়েছে।

এব্যাপারে বাঙ্গরাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে আমরা আসামী জসিমকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। শুক্রবার সকালে তাকে বিজ্ঞ আদালতে হাজির করা হবে। মামলার তদন্তের জন্য রিমান্ড আবেদন করা হবে। এই মামলার বাকী আসামীদেরও গ্রেফতারে পুলিশী অভিযান অব্যাহত আছে।

প্রসঙ্গত: গত ১৭ই সেপ্টেম্বর শুক্রবার মুরাদনগর উপজেলার বাঙ্গরাবাজার থানাধীন কুড়াখাল গ্রামের বাইতুন নুর জামে মসজিদে জুম্মার আযান ভেতরে বাহিরে দেয়াকে কেন্দ্রকরে রেজভীপন্থীরা সুন্নী মুসল্লীদের উপর দেশীয় অস্ত্রদিয়ে হামলা চালায়। এসময় হানিফ খান নামের এক মুসল্লী ঘটনাস্থলে নিহত হয় এবং আরো ৭জন আহত হয়। এঘটনায় নিহতের স্ত্রী আফরোজা খাতুন বাদী হয়ে ১০জনকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।

error: Content is protected !!

মুরাদনগরে মসজিদে কুপিয়ে হত্যা মামলার পলাতক আসামী গ্রেফতার

তারিখ : ০৮:০২:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ অক্টোবর ২০২১

মুরাদনগর (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:
কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার কুড়াখাল গ্রামে জুম্মার আযান দেয়াকে কেন্দ্র করে মসজিদে মুসল্লীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনার এজাহার নামীয় পলাতক আসামী জহির খাঁন(৩০)কে গ্রেফতার করেছে বাঙ্গরা বাজার থানা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি বিশেষ টিম। বুধবার রাতে ব্রাহ্মনবাড়ীয়া জেলার কসবা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। আটককৃত জহির উপজেলার কুড়াখাল গ্রামের পইরন খাঁনের ছেলে।

পুলিশ সুত্রে জানা যায়, উপজেলার বাঙ্গরাবাজার থানাধীন কুড়াখাল গ্রামের চাঞ্চল্যকর মুসল্লী হানিফ খান হত্যা মামলার এজাহার নামীয় ৪নাম্বার পলাতক আসামী জহির খান ব্রাহ্মনবাড়ীয়া জেলার কসবা এলাকায় অবস্থান করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে বাঙ্গরাবাজার থানার এসআই ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ও কুমিল্লা জেলা গোয়েন্দা শাখার একটি বিশেষ টিমের যৌথ অভিযানে বুধবার মধ্যরাতে কসবা থানা এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

এই মামলায় এজাহার নামীয় আরো ৮জন আসামী এখনো পলাতক রয়েছে এবং এজাহার নামীয় ১নাম্বার আসামী শাহিন ভূূইয়া কারাগারে রয়েছে।

এব্যাপারে বাঙ্গরাবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) কামরুজ্জামান তালুকদার বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে আমরা আসামী জসিমকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। শুক্রবার সকালে তাকে বিজ্ঞ আদালতে হাজির করা হবে। মামলার তদন্তের জন্য রিমান্ড আবেদন করা হবে। এই মামলার বাকী আসামীদেরও গ্রেফতারে পুলিশী অভিযান অব্যাহত আছে।

প্রসঙ্গত: গত ১৭ই সেপ্টেম্বর শুক্রবার মুরাদনগর উপজেলার বাঙ্গরাবাজার থানাধীন কুড়াখাল গ্রামের বাইতুন নুর জামে মসজিদে জুম্মার আযান ভেতরে বাহিরে দেয়াকে কেন্দ্রকরে রেজভীপন্থীরা সুন্নী মুসল্লীদের উপর দেশীয় অস্ত্রদিয়ে হামলা চালায়। এসময় হানিফ খান নামের এক মুসল্লী ঘটনাস্থলে নিহত হয় এবং আরো ৭জন আহত হয়। এঘটনায় নিহতের স্ত্রী আফরোজা খাতুন বাদী হয়ে ১০জনকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।