০২:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লায় ৫২টি পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক কুমিল্লায় তেলে ওজন কম; পেট্রোল পাম্পে অভিযান জরিমানা আদায় মাংস, দুধ ও মিষ্টি একই ফ্রিজে! কুমিল্লায় মোবাইল কোর্টে ৩ লাখ টাকার জরিমানা বুড়িচংয়ে দখলকৃত খাল উদ্ধারে প্রশাসনের অভিযান ব্রাহ্মণপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের মাঝে চেক বিতরণ বুড়িচংয়ে প্রয়াত আইনজীবী সোহাগের মৃত্যুবার্ষিকীকে গাছের চারা বিতরণ কুবিতে “লেবার মাইগ্রেশন ফ্রম বাংলাদেশ: ড্রিম ভার্সেস রিয়েলিটি” বিষয়ক ওয়ার্কশপ মুরাদনগরে জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের আহবায়ক কমিটি গঠন বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবসে কুমিল্লায় আলোচনা সভা কুমিল্লার মুরাদনগরে পানিতে ডুবে ৩ বছরের শিশুর মৃত্যু

কুমিল্লায় কাউন্সিলর সোহেল হত্যার ঘটনায় আরেক আসামী আটক

  • তারিখ : ০২:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২১
  • 3

মোঃ জহিরুল হক বাবু।।
কুমিল্লায় কাউন্সিলর সোহেলসহ জোড়া খুনের মামলার তদন্তে প্রাপ্ত ইমরান খন্দকার নামে আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

সে নগরীর সুজানগর এলাকার আবুল বাশারের ছেলে। গত রাত ১১ টার দিকে সদর উপজেলার আলেখার চর এলাকা হতে গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায় পুলিশ।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইমরান প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায় যে, ঘটনার দিন বিকাল ৪:৩০টার দিকে তার মামাতো ভাই জিসান ( এজাহার নামীয় ০৮ নং আসামি) তাকে ফোন করে তাদের বাসায় যেতে বলে। সেখানে যাওয়ার পর ইমরান মামলার প্রধান আসামি শাহ আলমসহ, সাব্বির , জেল সোহেল, সাজেন, মাসুমসহ আরও দুই তিনজন লোক দেখতে পায়।

তারা তিনটি কালো ব্যাগে অস্ত্র,গুলি এবং হাত বোমা ভর্তি করছিলো। এসময় ইমরান এবং জিসান তাদেরকে ব্যাগ ভর্তিতে সহযোগিতা করে । পরে ব্যাগ তিনটি ইমরান এবং জিসানকে দিয়ে তারা পালিয়ে যায়। এরপর ইমরান এবং জিসান অস্ত্র গুলি বোমা ভর্তি ব্যাগ তিনটি সংরাইশ এলাকার তাজিহা লজ নামক বাসার ভিতরে ফেলে চলে যায়।

কুমিল্লায় কাউন্সিলর সোহেল হত্যার ঘটনায় আরেক আসামী আটক

তারিখ : ০২:৫৯:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ ডিসেম্বর ২০২১

মোঃ জহিরুল হক বাবু।।
কুমিল্লায় কাউন্সিলর সোহেলসহ জোড়া খুনের মামলার তদন্তে প্রাপ্ত ইমরান খন্দকার নামে আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

সে নগরীর সুজানগর এলাকার আবুল বাশারের ছেলে। গত রাত ১১ টার দিকে সদর উপজেলার আলেখার চর এলাকা হতে গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায় পুলিশ।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইমরান প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায় যে, ঘটনার দিন বিকাল ৪:৩০টার দিকে তার মামাতো ভাই জিসান ( এজাহার নামীয় ০৮ নং আসামি) তাকে ফোন করে তাদের বাসায় যেতে বলে। সেখানে যাওয়ার পর ইমরান মামলার প্রধান আসামি শাহ আলমসহ, সাব্বির , জেল সোহেল, সাজেন, মাসুমসহ আরও দুই তিনজন লোক দেখতে পায়।

তারা তিনটি কালো ব্যাগে অস্ত্র,গুলি এবং হাত বোমা ভর্তি করছিলো। এসময় ইমরান এবং জিসান তাদেরকে ব্যাগ ভর্তিতে সহযোগিতা করে । পরে ব্যাগ তিনটি ইমরান এবং জিসানকে দিয়ে তারা পালিয়ে যায়। এরপর ইমরান এবং জিসান অস্ত্র গুলি বোমা ভর্তি ব্যাগ তিনটি সংরাইশ এলাকার তাজিহা লজ নামক বাসার ভিতরে ফেলে চলে যায়।