১০:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লার লালমাইয়ে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি, ২৫ বছরের প্রবাসের অর্জন লুট কুমিল্লায় অচেতন করে তরুণীকে ধর্ষণ, সমন্বয়কের বিরুদ্ধে মামলা বাসে শ্লীলতাহানি-ছিনতাইয়ের শিকার কুবি শিক্ষার্থী, দুই অভিযুক্তের কারাদণ্ড কুমিল্লায় সিমেন্টবাহী লরির নিচে প্রাইভেটকার, একই পরিবারের ৪ জন নিহত হোমনায় নার্সের অবহেলায় প্রসূতির মৃত্যু, তদন্তের দাবি কুমিল্লার তরুণ প্রজন্মের ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা আহ্বায়ক কমিটি গঠন বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে কীটনাশক দোকানে জরিমানা কুমিল্লায় ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার এক যাত্রী নিহত, আহত ৪ কুমিল্লা নগরীর বিসিকে যুবককে পিটিয়ে হত্যা ব্রাহ্মণপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানসহ ট্রাক চালককে জরিমানা

কুমিল্লায় মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

  • তারিখ : ০৮:২৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ অগাস্ট ২০২২
  • 1

নেকবর হোসেন।।
কুমিল্লা নগরীর গোবিন্দপুর এলাকার পুরাতন খান বাড়ির মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে রাজিব খানের বিরদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করা হয় ।

সোমবার (২ এপ্রিল) বিকালে নগরীর কান্দিরপাড়স্থ একটি রেস্টুরেন্ট সংবাদ সম্মেলনে রাজিব খানের মা ঝর্ণা আক্তার একই এলাকার জাহের মিয়া ছেলে মুসু বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেন।

তিনি বলেন ,আমার ছেলে রাজিব।সেই ঠিকাদারী ব্যবসায় করেন,বিগত ২০১৫ সালে একই এলাকার মৃত জাহের মিয়া ছেলে মোশারফ হোসেন ওরফে মুসুর(৩০)সাথে পাওনা টাকা উদ্ধারের সূত্র ধরে ঝামেলা সৃষ্টি হয়।

পরে টাকা চাইলে গেলে মাদক ব্যবসায়ী মুসু ও তার দলবল পরিকল্পিতভাবে আমার ছেলেকে কুপিয়ে আহত করে,প্রথমে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে ভর্তি থাকলেও দীর্ঘদিন ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে এলে মুসুর বিরুদ্ধে কুমিল্লা আদালতে একটি মামলা দায়ের করি (মামলার নং সিআর -৬৮৭/১৫)।

এর ঠিক দেড়মাস পর মামলার তুলে না নেওয়ার কারনে নগরীর গোবিন্দপুর খলিফা বাড়ি সামনে প্রকাশ্যে মারধর করে তার মোটরবাইকটি আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয় মাদক ব্যবসায়ী মুসু ওহ তার দলবল।পরে আমি বাদী হয়ে গোবিন্দপুরের মুসু, সজিব,পলাশ ,অভি,জয় সোহাগ, নয়ন শাহআলম, শাহাজাহান ,চারুসহ ১৪জনে বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করি কোতোয়ালি মডেল থানা,মামলাটি বর্তমানে আদালত বিচারধীন রয়েছে।

সম্প্রতি নগরীর গোবিন্দপুর পূর্ব পাড়া মাদক ব্যবসা শুরু করেন মুসু ওহ তার দলবল,এতে এ পাড়া ও খান বাড়ি সংলগ্ন যুব সমাজ বিপথে চলে যাওয়া দেখতে পেরে সরাসরি মুসুকে আমার ছেলে রাজিব খান নিষেধ করলে,মুসু তার দলবল নিয়ে রাজিব খানের বাড়ি ঘর ভাঙচুর করেন,এবং তাকে হামলা করেন,

পরবর্তী মুসুর উল্টা মামলা দায়ের করে এলাকা এসে হুমকি প্রদান করেন। এবং আমার নাতী আরয়ান খানকে মাদ্রাসা থেকে তুলে নেওয়ার জন্য চেষ্টা করেন।এমন অবস্থায় আমি কুমিল্লা জেলা প্রশাসক এবং জেলা পুলিশের কাছ আমার ছেলে ও আমার পরিবারের নিরাপত্তা কামনা করি ।

কুমিল্লায় মামলা দিয়ে হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

তারিখ : ০৮:২৮:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ অগাস্ট ২০২২

নেকবর হোসেন।।
কুমিল্লা নগরীর গোবিন্দপুর এলাকার পুরাতন খান বাড়ির মাদক ব্যবসায় বাধা দেওয়ার প্রতিবাদে রাজিব খানের বিরদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করা হয় ।

সোমবার (২ এপ্রিল) বিকালে নগরীর কান্দিরপাড়স্থ একটি রেস্টুরেন্ট সংবাদ সম্মেলনে রাজিব খানের মা ঝর্ণা আক্তার একই এলাকার জাহের মিয়া ছেলে মুসু বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেন।

তিনি বলেন ,আমার ছেলে রাজিব।সেই ঠিকাদারী ব্যবসায় করেন,বিগত ২০১৫ সালে একই এলাকার মৃত জাহের মিয়া ছেলে মোশারফ হোসেন ওরফে মুসুর(৩০)সাথে পাওনা টাকা উদ্ধারের সূত্র ধরে ঝামেলা সৃষ্টি হয়।

পরে টাকা চাইলে গেলে মাদক ব্যবসায়ী মুসু ও তার দলবল পরিকল্পিতভাবে আমার ছেলেকে কুপিয়ে আহত করে,প্রথমে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে ভর্তি থাকলেও দীর্ঘদিন ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে এলে মুসুর বিরুদ্ধে কুমিল্লা আদালতে একটি মামলা দায়ের করি (মামলার নং সিআর -৬৮৭/১৫)।

এর ঠিক দেড়মাস পর মামলার তুলে না নেওয়ার কারনে নগরীর গোবিন্দপুর খলিফা বাড়ি সামনে প্রকাশ্যে মারধর করে তার মোটরবাইকটি আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দেয় মাদক ব্যবসায়ী মুসু ওহ তার দলবল।পরে আমি বাদী হয়ে গোবিন্দপুরের মুসু, সজিব,পলাশ ,অভি,জয় সোহাগ, নয়ন শাহআলম, শাহাজাহান ,চারুসহ ১৪জনে বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করি কোতোয়ালি মডেল থানা,মামলাটি বর্তমানে আদালত বিচারধীন রয়েছে।

সম্প্রতি নগরীর গোবিন্দপুর পূর্ব পাড়া মাদক ব্যবসা শুরু করেন মুসু ওহ তার দলবল,এতে এ পাড়া ও খান বাড়ি সংলগ্ন যুব সমাজ বিপথে চলে যাওয়া দেখতে পেরে সরাসরি মুসুকে আমার ছেলে রাজিব খান নিষেধ করলে,মুসু তার দলবল নিয়ে রাজিব খানের বাড়ি ঘর ভাঙচুর করেন,এবং তাকে হামলা করেন,

পরবর্তী মুসুর উল্টা মামলা দায়ের করে এলাকা এসে হুমকি প্রদান করেন। এবং আমার নাতী আরয়ান খানকে মাদ্রাসা থেকে তুলে নেওয়ার জন্য চেষ্টা করেন।এমন অবস্থায় আমি কুমিল্লা জেলা প্রশাসক এবং জেলা পুলিশের কাছ আমার ছেলে ও আমার পরিবারের নিরাপত্তা কামনা করি ।