১০:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লার দেবিদ্বারে পানিতে ডুবে একই পরিবারের দুই শিশুর মৃত্যু কুমিল্লার দাউদকান্দিতে ছাত্রলীগ-যুবলীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৫ বুড়িচংয়ে পূজা উদযাপনে থাকবে সেনাবাহিনী-পুলিশের নিরাপত্তা বলয় বুড়িচংয়ে ইউনিয়ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে ৫ লক্ষ টাকার ওষুধ বিতরণ ইমোর মাধ্যমে প্রবাসীর সঙ্গে পরিচয়, কুমিল্লার দুলাল হত্যার পেছনের মূল কারণ কুমিল্লার মনোহরগঞ্জে চার গাড়ির সংঘর্ষে ২ জন নিহত, আহত ৩ কুমিল্লার মুরাদনগরে পরিত্যক্ত মুরগির খামার থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার কুমিল্লায় স্কুল শেষে নদীতে গোসল করতে নেমে প্রাণ গেল প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থীর চৌদ্দগ্রাম উপজেলা ও পৌর জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত ‎ব্রাহ্মণপাড়ায় মোটরসাইকেল ফেলে পালালেন দুই যুবক, ৪ কেজি গাঁজা উদ্ধার

চৌদ্দগ্রামে জামায়াতের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

  • তারিখ : ১০:৫৪:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪
  • 30

মনোয়ার হোসেন।।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের গুনবতীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কর্মী ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার সকালে স্থানীয় বধুড়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এ উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলা জামায়াতের আমীর মু. মাহফুজুর রহমান।

এ সময়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি সু-সংগঠিত সংগঠন। যে সংগঠনের মাধ্যমে মানুষকে ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করে। কিন্ত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির করার কারণে পূর্বের স্বৈরাচার সরকার শেখ হাসিনা নৃশংসভাবে আমাদের অসংখ্য নেতৃবৃন্দকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করেছে। বিশ্ববিখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর মত আলেমকে দিনের পর দিন জেলে অত্যাচার করে শেষ সময়ে চিকিৎসার নামে হাসপাতালে এনে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে। ২০০৮ সালে আওয়ামী সরকার গঠনের পরেই দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির এক দৃষ্টান্ত ছিল বিডিয়ার বিদ্রোহ। যা শেখ হাসিনার কারণেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চৌকস সেনাদের হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ তাকে দেশে এনে সুষ্ঠু বিচারের আওতায় এনে ফাঁসিয়ে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড দেয়ার দাবী জানাচ্ছে।

৮ নং ওয়ার্ড কর্মী ও সুধী সমাবেশে জামায়াত নেতা মো. এম শহিদুল আলমের সভাপতিত্বে ও মো. ইউছুফ পলাশের সঞ্চলনায় সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক সৈয়দ একরামুল হক হারুন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গুনবতী ইউনিয়ন আমির মো. ইউছুফ মেম্বার, সাবেক ছাত্রনেতা ও বনশ্রী থানা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সাইদ মজুমদার, পল্টন থানা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ব্যবসায়ী ফোরাম সভাপতি আ হ ম মেশকাত উদ্দীন সেলিম, সাবেক ছাত্রনেতা মো. জাফর আহমদ শিপন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. শহিদুল্লাহ বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর গুনবতী ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন লিটন, চট্টগ্রামস্থ চৌদ্দগ্রাম ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো. সাদেক, গুনবতী ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. শহিদুল হুদা ভূঁইয়া মানিক, ডা. মনজুর আহমদ সাকী, সাবেক ছাত্রনেতা মো. মোদ্দাসীর হোসাইন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গুনবতী ইউনিয়নের সাবেক আমির আলহাজ্ব মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. নুরুল আমিন, মো. আব্দুল হামিদ, সাবেক ছাত্রনেতা ইঞ্জিনিয়ার মো. ইব্রাহিম, মো. কফিল উদ্দিন মাহমুদ প্রমুখ।

error: Content is protected !!

চৌদ্দগ্রামে জামায়াতের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

তারিখ : ১০:৫৪:৪৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ নভেম্বর ২০২৪

মনোয়ার হোসেন।।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামের গুনবতীতে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কর্মী ও সুধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার সকালে স্থানীয় বধুড়া উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে এ উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন চৌদ্দগ্রাম উপজেলা জামায়াতের আমীর মু. মাহফুজুর রহমান।

এ সময়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী একটি সু-সংগঠিত সংগঠন। যে সংগঠনের মাধ্যমে মানুষকে ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত করে। কিন্ত বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির করার কারণে পূর্বের স্বৈরাচার সরকার শেখ হাসিনা নৃশংসভাবে আমাদের অসংখ্য নেতৃবৃন্দকে পরিকল্পিত ভাবে হত্যা করেছে। বিশ্ববিখ্যাত মুফাসসিরে কোরআন আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাইদীর মত আলেমকে দিনের পর দিন জেলে অত্যাচার করে শেষ সময়ে চিকিৎসার নামে হাসপাতালে এনে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে। ২০০৮ সালে আওয়ামী সরকার গঠনের পরেই দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টির এক দৃষ্টান্ত ছিল বিডিয়ার বিদ্রোহ। যা শেখ হাসিনার কারণেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চৌকস সেনাদের হত্যা করা হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ তাকে দেশে এনে সুষ্ঠু বিচারের আওতায় এনে ফাঁসিয়ে ঝুলিয়ে মৃত্যুদন্ড দেয়ার দাবী জানাচ্ছে।

৮ নং ওয়ার্ড কর্মী ও সুধী সমাবেশে জামায়াত নেতা মো. এম শহিদুল আলমের সভাপতিত্বে ও মো. ইউছুফ পলাশের সঞ্চলনায় সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক সৈয়দ একরামুল হক হারুন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গুনবতী ইউনিয়ন আমির মো. ইউছুফ মেম্বার, সাবেক ছাত্রনেতা ও বনশ্রী থানা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সাইদ মজুমদার, পল্টন থানা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ব্যবসায়ী ফোরাম সভাপতি আ হ ম মেশকাত উদ্দীন সেলিম, সাবেক ছাত্রনেতা মো. জাফর আহমদ শিপন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. শহিদুল্লাহ বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর গুনবতী ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক মো. ইকবাল হোসেন লিটন, চট্টগ্রামস্থ চৌদ্দগ্রাম ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো. সাদেক, গুনবতী ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মো. শহিদুল হুদা ভূঁইয়া মানিক, ডা. মনজুর আহমদ সাকী, সাবেক ছাত্রনেতা মো. মোদ্দাসীর হোসাইন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গুনবতী ইউনিয়নের সাবেক আমির আলহাজ্ব মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. নুরুল আমিন, মো. আব্দুল হামিদ, সাবেক ছাত্রনেতা ইঞ্জিনিয়ার মো. ইব্রাহিম, মো. কফিল উদ্দিন মাহমুদ প্রমুখ।