০৮:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ব্রাহ্মণপাড়ায় অভিযানে দুই মোটরসাইকেল ও দুই ট্রাক্টর চালককে জরিমানা কুমিল্লায় টাস্কফোর্স অভিযানে সাড়ে ৮৭ লাখ টাকার ভারতীয় চোরাচালানী মাল জব্দ কুমিল্লায় সেনাবাহিনী দেখে ইয়াবা ও টাকা ফেলে পালালেন মাদক কারবারি নিউইয়র্কে এনসিপির নেতাকর্মীদের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে হোমনায় এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল কুমিল্লার বুড়িচংয়ে ১২ কেজি গাঁজাসহ যুবদল নেতা আটক কুমিল্লায় ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ফখরুল আলম গ্রেফতার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি, কুমিল্লায় স্মারকলিপি প্রদান কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রদলের জরুরী সাংগঠনিক সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্রুত কুকসু নির্বাচন চায় শিক্ষার্থীরা ২৪ কোটি টাকার কেনাকাটায় চার কোটি গায়েব! কুমিল্লায় ড্যাবে ভূমিকম্প

আইনের তোয়াক্কা না করে দাউদকান্দিতে স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই কোথাও

  • তারিখ : ০৫:২২:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ এপ্রিল ২০২১
  • 73

রাজিব হোসেন জয়।
মহামারি করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে ও মৃত্যুর হার কমানোর উদ্দেশ্যে সরকার ঘোষিত আগামী মাসের ৫ তারিখ পর্যন্ত সীমিত আকারে লকডাউন ও তার পরের সপ্তাহে আরো কঠিন লকডাউন ঘোষনা করে মানুষের করোনা ঝুঁকি ও নিরাপওার কথা চিন্তা করে সপ্তাহ ব্যাপী কর্মসূচি দিয়ে মানুষকে ঘরে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন সুশীল সমাজ৷

দেশের বিভিন্ন প্রিন্ট্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রচার করছে ঘরে থাকুন নিরাপদে থাকুন৷ করোনা মুক্ত দেশ গড়ুন৷ অপ্রয়োজনে ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না৷সামাজিক দুরত্ব মেনে চলুন৷নিয়মিত মাস্ক পড়ুন৷সরকার বিভিন্ন স্বাস্থ্যবিধির পরামর্শ দিয়ে মানুষকে সচেতন করে যাচ্ছে৷ পাশাপাশি আক্রান্ত মানুষকে স্থানীয় ডাক্তাররা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা দিয়ে চলছে৷ তারপরও মানুষ অসচেতন৷যত্রতত্র ইচ্ছামত ঘুরা ফেরা,অপ্রয়োজনে বাইরে যাওয়া ৷

গত ২৫ এপ্রিল রবিবার সরকার ১০টা থেকে বিকাল ৮ টা পর্যন্ত শপিংমল ও দোকানপাট খুলে দেওয়ার ঘোষনা দেয়৷ ঘোষনার পর পরই গোঁটা দাউদকান্দি উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে দোকানপাট খুলে ব্যবসায়ীরা বেঁচা কিনা শুরু করে৷ সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছে দাউদকান্দি পৌরসদর,গৌরীপুর বাজার ইলিয়টগঞ্জসহ বিভিন্ন ছোট বড় মিলিয়ে ১০/১৫ হাট-বাজার সর্বত্রই আগের মতো স্বাভাবিক নিয়মে প্রতিষ্টান খোলা হয়েছে৷ রাস্তায় মানুষের জনসমাগন আগের চেয়ে বেশী বেড়েছে৷ মানুষের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে৷মনে হয় না করোনা ভাইসার দাউদকান্দি উপজেলাতে আছে৷

অথচ দাউদকান্দি করোনা আক্রান্ত রোগির সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ বড় বড় বাজার গুলোতে দেখা যায়, কোন দোকানে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোন ব্যবস্থা নেই৷ ক্রেতা সাধারণ দোকানে অবাধে প্রবেশ করে স্বাভাবিক নিয়মে কেনাকাটা করছে৷ গাদাগাদি করে মানুষের ভীড়ের মধ্যে দোকানীরাাপন্য বিক্রি করছে৷একই চিত্র মাছ বাজার ও তরকারি বাজারে৷ কোন জায়গায় নিরাপদ দুরত্ব মানছে না কেউ৷ স্বাস্থ্যবিধি নিয়ম কানুন না মেনেই চলছে ব্যাবসা প্রতিষ্টান৷

error: Content is protected !!

আইনের তোয়াক্কা না করে দাউদকান্দিতে স্বাস্থ্যবিধি মানার বালাই নেই কোথাও

তারিখ : ০৫:২২:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩০ এপ্রিল ২০২১

রাজিব হোসেন জয়।
মহামারি করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে ও মৃত্যুর হার কমানোর উদ্দেশ্যে সরকার ঘোষিত আগামী মাসের ৫ তারিখ পর্যন্ত সীমিত আকারে লকডাউন ও তার পরের সপ্তাহে আরো কঠিন লকডাউন ঘোষনা করে মানুষের করোনা ঝুঁকি ও নিরাপওার কথা চিন্তা করে সপ্তাহ ব্যাপী কর্মসূচি দিয়ে মানুষকে ঘরে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন সুশীল সমাজ৷

দেশের বিভিন্ন প্রিন্ট্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রচার করছে ঘরে থাকুন নিরাপদে থাকুন৷ করোনা মুক্ত দেশ গড়ুন৷ অপ্রয়োজনে ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না৷সামাজিক দুরত্ব মেনে চলুন৷নিয়মিত মাস্ক পড়ুন৷সরকার বিভিন্ন স্বাস্থ্যবিধির পরামর্শ দিয়ে মানুষকে সচেতন করে যাচ্ছে৷ পাশাপাশি আক্রান্ত মানুষকে স্থানীয় ডাক্তাররা প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা দিয়ে চলছে৷ তারপরও মানুষ অসচেতন৷যত্রতত্র ইচ্ছামত ঘুরা ফেরা,অপ্রয়োজনে বাইরে যাওয়া ৷

গত ২৫ এপ্রিল রবিবার সরকার ১০টা থেকে বিকাল ৮ টা পর্যন্ত শপিংমল ও দোকানপাট খুলে দেওয়ার ঘোষনা দেয়৷ ঘোষনার পর পরই গোঁটা দাউদকান্দি উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে দোকানপাট খুলে ব্যবসায়ীরা বেঁচা কিনা শুরু করে৷ সরজমিনে ঘুরে দেখা গেছে দাউদকান্দি পৌরসদর,গৌরীপুর বাজার ইলিয়টগঞ্জসহ বিভিন্ন ছোট বড় মিলিয়ে ১০/১৫ হাট-বাজার সর্বত্রই আগের মতো স্বাভাবিক নিয়মে প্রতিষ্টান খোলা হয়েছে৷ রাস্তায় মানুষের জনসমাগন আগের চেয়ে বেশী বেড়েছে৷ মানুষের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে৷মনে হয় না করোনা ভাইসার দাউদকান্দি উপজেলাতে আছে৷

অথচ দাউদকান্দি করোনা আক্রান্ত রোগির সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে৷ বড় বড় বাজার গুলোতে দেখা যায়, কোন দোকানে স্বাস্থ্য সুরক্ষার কোন ব্যবস্থা নেই৷ ক্রেতা সাধারণ দোকানে অবাধে প্রবেশ করে স্বাভাবিক নিয়মে কেনাকাটা করছে৷ গাদাগাদি করে মানুষের ভীড়ের মধ্যে দোকানীরাাপন্য বিক্রি করছে৷একই চিত্র মাছ বাজার ও তরকারি বাজারে৷ কোন জায়গায় নিরাপদ দুরত্ব মানছে না কেউ৷ স্বাস্থ্যবিধি নিয়ম কানুন না মেনেই চলছে ব্যাবসা প্রতিষ্টান৷