০৮:২৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
খাজা গরীব এ নেওয়াজ (রঃ) এর জন্মদিন উপলক্ষে মুরাদনগরে ওয়াজ ও দোয়া মাহফিল মুক্ত চিন্তার শুদ্ধ প্রকাশে নিরন্তর-কুমিল্লায় ধ্বনি আবৃত্তির ১৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন কুমিল্লার হোমনায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ যুবক আটক কুমিল্লায় জলাতংক বিস্তার রোধে বিড়াল-কুকুরের বিনামূল্যে চেকাপ ও ভেক্সিন ক্যাম্প চৌদ্দগ্রামের কুলিয়ারা উচ্চ বিদ্যালয়ের সুবর্ণ জয়ন্তী; স্মৃতির প্রাঙ্গনে প্রীতির বন্ধনে মিলনমেলা কুমিল্লায় ঢাকাগামী বিএনপির নেতাকর্মীদের বাস দুর্ঘটনা, আহত ৩২ কুমিল্লা-৬ আসনে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করলেন জামায়াতের প্রার্থী কাজী দ্বীন মোহাম্মদ বুড়িচংয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সভাপতি সুজন গ্রেপ্তার চৌদ্দগ্রামে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে মাটি ব্যবসায়ীকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা কুমিল্লার হোমনায় পানিতে পড়ে ২ বছরের শিশুর মৃত্যু

জিততে পারেননি নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী ও ভাই

  • তারিখ : ১২:১৯:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন ২০২২
  • 63

নিউজ ডেস্ক।।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) নির্বাচনে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী শাহনাজ সোহেল রুনা ও ছোট ভাই সৈয়দ রুমন বিজয়ী হতে পারেননি। গেল বছরের ২২ নভেম্বর বিকেলে নগরীর পাথুরিয়াপাড়া এলাকায় কাউন্সিলরের ব্যক্তিগত কার্যালয়ে অবস্থানকালে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহাকে গুলি করে হত্যা করে মুখোশ পরিহিত সন্ত্রাসীরা। নিহত সোহেল সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়রও ছিলেন। প্রকাশ্যে তাঁকে হত্যার বিষয়টি তখন দেশব্যাপী আলোচিত হয়েছিল।

১৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এবার কাউন্সিলর পদে নিহত সোহেলের স্ত্রী রুনা ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে ও ছোট ভাই সৈয়দ রুমন টিফিন বক্স নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। তাঁরা দুজনেই কাউন্সিলর সোহেলের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। একই পরিবারের দেবর-ভাবির নির্বাচনটি পুরো নগরীতে আলোচিত ছিলো। এ ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রীকে আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী ঘোষণাও করা হয়েছিল।

১৫ জুন সিটি নির্বাচনে এ ওয়ার্ড থেকে এ দুজন ছাড়াও আরও চারজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বুধবার কুসিক নির্বাচনের ফলাফলে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন ট্রাক্টর প্রতীকের হানিফ মাহমুদ। তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৩০৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী শাহনাজ সোহেল রুনা পেয়েছেন ২ হাজার ২০৮ ভোট।

নিহত সোহেলের ভাই সৈয়দ রুমন বলেন, ‘আমার ভাবিকে বলেছিলাম সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচন করতে, আমি আমি সাধারণ ওয়ার্ড থেকে নির্বাচন করি। একটি পক্ষ ভাবিকে ভুল বুঝিয়ে নির্বাচনে দাঁড় করিয়েছিল। ফলে কাউন্সিলর সোহেলের জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও একই পরিবারের দুজন হওয়ায় কেউই জয়ী হতে পারিনি।’

error: Content is protected !!

জিততে পারেননি নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী ও ভাই

তারিখ : ১২:১৯:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন ২০২২

নিউজ ডেস্ক।।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) নির্বাচনে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী শাহনাজ সোহেল রুনা ও ছোট ভাই সৈয়দ রুমন বিজয়ী হতে পারেননি। গেল বছরের ২২ নভেম্বর বিকেলে নগরীর পাথুরিয়াপাড়া এলাকায় কাউন্সিলরের ব্যক্তিগত কার্যালয়ে অবস্থানকালে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহাকে গুলি করে হত্যা করে মুখোশ পরিহিত সন্ত্রাসীরা। নিহত সোহেল সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়রও ছিলেন। প্রকাশ্যে তাঁকে হত্যার বিষয়টি তখন দেশব্যাপী আলোচিত হয়েছিল।

১৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এবার কাউন্সিলর পদে নিহত সোহেলের স্ত্রী রুনা ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে ও ছোট ভাই সৈয়দ রুমন টিফিন বক্স নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। তাঁরা দুজনেই কাউন্সিলর সোহেলের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। একই পরিবারের দেবর-ভাবির নির্বাচনটি পুরো নগরীতে আলোচিত ছিলো। এ ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রীকে আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী ঘোষণাও করা হয়েছিল।

১৫ জুন সিটি নির্বাচনে এ ওয়ার্ড থেকে এ দুজন ছাড়াও আরও চারজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বুধবার কুসিক নির্বাচনের ফলাফলে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন ট্রাক্টর প্রতীকের হানিফ মাহমুদ। তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৩০৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী শাহনাজ সোহেল রুনা পেয়েছেন ২ হাজার ২০৮ ভোট।

নিহত সোহেলের ভাই সৈয়দ রুমন বলেন, ‘আমার ভাবিকে বলেছিলাম সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচন করতে, আমি আমি সাধারণ ওয়ার্ড থেকে নির্বাচন করি। একটি পক্ষ ভাবিকে ভুল বুঝিয়ে নির্বাচনে দাঁড় করিয়েছিল। ফলে কাউন্সিলর সোহেলের জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও একই পরিবারের দুজন হওয়ায় কেউই জয়ী হতে পারিনি।’