১১:০৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
বুড়িচং এরশাদ ডিগ্রী কলেজের রুবি জয়ন্তী উপলক্ষে ৯৭ ব্যাচের আলোচনা ও রেজিস্ট্রেশন দেবিদ্বারে সাড়ে তিন বছরের শিশুকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে আহত চৌদ্দগ্রামে কাশিনগর ইউনিয়ন দক্ষিণ ৬নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের নির্বাচনী প্রস্তুতি ও কর্মী সভা বুড়িচংয়ে ৪৪টি মাদ্রাসা ও এতিমখানায় দুম্বার মাংস বিতরণ ব্রাহ্মণপাড়ায় মাদক সেবনে বাধা দেওয়া যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নারী উদ্যোক্তা কুমিল্লার লাভলী আক্তারকে সম্মাননা স্মারক প্রদান কক্সবাজারের আনন্দযাত্রা সড়কেই শেষ, কুমিল্লার একই পরিবারের ৫ জন নিহত ক্যান্সার আক্রান্ত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী প্রভা বাঁচতে চায় মুরাদনগরে শিশু আদিবা হত্যার ঘটনায় চাচাতো ভাই গ্রেফতার কুবিতে রোটারেক্ট ক্লাবের উদ্যোগে ‘স্টাডি অ্যাবরোড’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

জিততে পারেননি নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী ও ভাই

  • তারিখ : ১২:১৯:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন ২০২২
  • 38

নিউজ ডেস্ক।।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) নির্বাচনে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী শাহনাজ সোহেল রুনা ও ছোট ভাই সৈয়দ রুমন বিজয়ী হতে পারেননি। গেল বছরের ২২ নভেম্বর বিকেলে নগরীর পাথুরিয়াপাড়া এলাকায় কাউন্সিলরের ব্যক্তিগত কার্যালয়ে অবস্থানকালে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহাকে গুলি করে হত্যা করে মুখোশ পরিহিত সন্ত্রাসীরা। নিহত সোহেল সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়রও ছিলেন। প্রকাশ্যে তাঁকে হত্যার বিষয়টি তখন দেশব্যাপী আলোচিত হয়েছিল।

১৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এবার কাউন্সিলর পদে নিহত সোহেলের স্ত্রী রুনা ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে ও ছোট ভাই সৈয়দ রুমন টিফিন বক্স নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। তাঁরা দুজনেই কাউন্সিলর সোহেলের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। একই পরিবারের দেবর-ভাবির নির্বাচনটি পুরো নগরীতে আলোচিত ছিলো। এ ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রীকে আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী ঘোষণাও করা হয়েছিল।

১৫ জুন সিটি নির্বাচনে এ ওয়ার্ড থেকে এ দুজন ছাড়াও আরও চারজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বুধবার কুসিক নির্বাচনের ফলাফলে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন ট্রাক্টর প্রতীকের হানিফ মাহমুদ। তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৩০৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী শাহনাজ সোহেল রুনা পেয়েছেন ২ হাজার ২০৮ ভোট।

নিহত সোহেলের ভাই সৈয়দ রুমন বলেন, ‘আমার ভাবিকে বলেছিলাম সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচন করতে, আমি আমি সাধারণ ওয়ার্ড থেকে নির্বাচন করি। একটি পক্ষ ভাবিকে ভুল বুঝিয়ে নির্বাচনে দাঁড় করিয়েছিল। ফলে কাউন্সিলর সোহেলের জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও একই পরিবারের দুজন হওয়ায় কেউই জয়ী হতে পারিনি।’

error: Content is protected !!

জিততে পারেননি নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী ও ভাই

তারিখ : ১২:১৯:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জুন ২০২২

নিউজ ডেস্ক।।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) নির্বাচনে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী শাহনাজ সোহেল রুনা ও ছোট ভাই সৈয়দ রুমন বিজয়ী হতে পারেননি। গেল বছরের ২২ নভেম্বর বিকেলে নগরীর পাথুরিয়াপাড়া এলাকায় কাউন্সিলরের ব্যক্তিগত কার্যালয়ে অবস্থানকালে কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ সাহাকে গুলি করে হত্যা করে মুখোশ পরিহিত সন্ত্রাসীরা। নিহত সোহেল সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়রও ছিলেন। প্রকাশ্যে তাঁকে হত্যার বিষয়টি তখন দেশব্যাপী আলোচিত হয়েছিল।

১৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে এবার কাউন্সিলর পদে নিহত সোহেলের স্ত্রী রুনা ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে ও ছোট ভাই সৈয়দ রুমন টিফিন বক্স নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। তাঁরা দুজনেই কাউন্সিলর সোহেলের অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করতে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। একই পরিবারের দেবর-ভাবির নির্বাচনটি পুরো নগরীতে আলোচিত ছিলো। এ ওয়ার্ড থেকে কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রীকে আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী ঘোষণাও করা হয়েছিল।

১৫ জুন সিটি নির্বাচনে এ ওয়ার্ড থেকে এ দুজন ছাড়াও আরও চারজন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। বুধবার কুসিক নির্বাচনের ফলাফলে কাউন্সিলর নির্বাচিত হন ট্রাক্টর প্রতীকের হানিফ মাহমুদ। তিনি পেয়েছেন ২ হাজার ৩০৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নিহত কাউন্সিলর সোহেলের স্ত্রী শাহনাজ সোহেল রুনা পেয়েছেন ২ হাজার ২০৮ ভোট।

নিহত সোহেলের ভাই সৈয়দ রুমন বলেন, ‘আমার ভাবিকে বলেছিলাম সংরক্ষিত আসন থেকে নির্বাচন করতে, আমি আমি সাধারণ ওয়ার্ড থেকে নির্বাচন করি। একটি পক্ষ ভাবিকে ভুল বুঝিয়ে নির্বাচনে দাঁড় করিয়েছিল। ফলে কাউন্সিলর সোহেলের জনপ্রিয়তা থাকা সত্ত্বেও একই পরিবারের দুজন হওয়ায় কেউই জয়ী হতে পারিনি।’