১০:২০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লায় তেলে ওজন কম; পেট্রোল পাম্পে অভিযান জরিমানা আদায় মাংস, দুধ ও মিষ্টি একই ফ্রিজে! কুমিল্লায় মোবাইল কোর্টে ৩ লাখ টাকার জরিমানা বুড়িচংয়ে দখলকৃত খাল উদ্ধারে প্রশাসনের অভিযান ব্রাহ্মণপাড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের মাঝে চেক বিতরণ বুড়িচংয়ে প্রয়াত আইনজীবী সোহাগের মৃত্যুবার্ষিকীকে গাছের চারা বিতরণ কুবিতে “লেবার মাইগ্রেশন ফ্রম বাংলাদেশ: ড্রিম ভার্সেস রিয়েলিটি” বিষয়ক ওয়ার্কশপ মুরাদনগরে জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের আহবায়ক কমিটি গঠন বিশ্ব ফটোগ্রাফি দিবসে কুমিল্লায় আলোচনা সভা কুমিল্লার মুরাদনগরে পানিতে ডুবে ৩ বছরের শিশুর মৃত্যু মাদক ও জুয়া সমাজ ধ্বংস করছে, প্রতিরোধে জনগণের সহযোগিতা চাই –অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় নিয়মিত ক্লাশ

  • তারিখ : ০৮:৫৪:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৩
  • 2

স্টাফ রিপোর্টার।।
ভাষা সৈনিক অজিতগুহ মহাবিদ্যালয়ে কিশোরী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় নিয়ম করে ক্লাশ নেন শিক্ষকরা। এতে করে বয়ঃসন্ধিকালের ভীতি কাটিয়ে উঠে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ছে।

গেলো সপ্তাহে ভাষা সৈনিক অজিত অজিতগুহ মহাবিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ও শ্রেণিকক্ষে ঘুরে দেখা যায় ১০-১৫ জন শিক্ষার্থী শিক্ষকের কথা শুনছেন। তবে এই পাঠ গ্রহনে তাদের পরীক্ষা দিতে হবে না। শিক্ষার্থীরা বেশ মনোযোগ দিয়ে ক্লাশ শেষ করেন।

শিক্ষার্থীরা জানায়, নিয়ম করেই গাইড টিচারের ডাকে তারা ক্লাশে আসেন। এই ক্লাশে তাদের শেখানো হয় বয়ঃসন্ধিকালের সমস্যা ও সমাধান।

কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক মোসাম্মৎ মমতা আক্তার। তিনি শ্রেণী কক্ষে পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের গাইড টিচার হিসেবেও কাজ করেন। মোসাম্মৎ মমতা আক্তার বলেন, বন্ধের সময়টা যথাযথভাবে কাজে লাগাচ্ছে কী না, সেটা তদারক করতে এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে নিয়ম করে ক্লাশ নেয়া হয়।

ওই শিক্ষিকা আরো বলেন, যেসব মেয়ে উচ্চ মাধ্যমিকে অধ্যয়নরত আছে, স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে অনেক কিছুই তারা জানে না। অনেক সময় ভয় পেয়ে যায়। আবার লজ্জায় অন্যের সাথে শেয়ার করতে চায় না। যা অনেক সময় জটিল সমস্যা তৈরি করে। তাই পড়াশোনার পাশাপাশি স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করি। মেয়েরা নিয়মিত যে সকল মেয়েলি সমস্যার মুখোমুখি হয়, আজকে আমরা খোলাখুলিভাবে নিজেদের মাঝে সেগুলো আলোচনা করেছি। এমতাবস্থায় কী করতে হবে সে বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছি।

শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতার ক্লাশ নিয়ে কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ শরিফুল ইসলাম আমরা চেষ্টা করি ক্লাশে নিয়মিত লেখাপড়ার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধিতে আলোচনামূলক ক্লাশ নেয়ার। এতে করে শিক্ষার্থীরা তাদের স্বাস্থ্য সর্ম্পকিত বিষয়ে জানতে পারে। অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরাও বেশ ইতিবাচকভাবে বিষয়গুলো দেখছে।

কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় নিয়মিত ক্লাশ

তারিখ : ০৮:৫৪:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার।।
ভাষা সৈনিক অজিতগুহ মহাবিদ্যালয়ে কিশোরী শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় নিয়ম করে ক্লাশ নেন শিক্ষকরা। এতে করে বয়ঃসন্ধিকালের ভীতি কাটিয়ে উঠে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতা বাড়ছে।

গেলো সপ্তাহে ভাষা সৈনিক অজিত অজিতগুহ মহাবিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে ও শ্রেণিকক্ষে ঘুরে দেখা যায় ১০-১৫ জন শিক্ষার্থী শিক্ষকের কথা শুনছেন। তবে এই পাঠ গ্রহনে তাদের পরীক্ষা দিতে হবে না। শিক্ষার্থীরা বেশ মনোযোগ দিয়ে ক্লাশ শেষ করেন।

শিক্ষার্থীরা জানায়, নিয়ম করেই গাইড টিচারের ডাকে তারা ক্লাশে আসেন। এই ক্লাশে তাদের শেখানো হয় বয়ঃসন্ধিকালের সমস্যা ও সমাধান।

কলেজের ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রভাষক মোসাম্মৎ মমতা আক্তার। তিনি শ্রেণী কক্ষে পড়াশোনার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের গাইড টিচার হিসেবেও কাজ করেন। মোসাম্মৎ মমতা আক্তার বলেন, বন্ধের সময়টা যথাযথভাবে কাজে লাগাচ্ছে কী না, সেটা তদারক করতে এবং স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে নিয়ম করে ক্লাশ নেয়া হয়।

ওই শিক্ষিকা আরো বলেন, যেসব মেয়ে উচ্চ মাধ্যমিকে অধ্যয়নরত আছে, স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে অনেক কিছুই তারা জানে না। অনেক সময় ভয় পেয়ে যায়। আবার লজ্জায় অন্যের সাথে শেয়ার করতে চায় না। যা অনেক সময় জটিল সমস্যা তৈরি করে। তাই পড়াশোনার পাশাপাশি স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক কার্যক্রম গ্রহণ করি। মেয়েরা নিয়মিত যে সকল মেয়েলি সমস্যার মুখোমুখি হয়, আজকে আমরা খোলাখুলিভাবে নিজেদের মাঝে সেগুলো আলোচনা করেছি। এমতাবস্থায় কী করতে হবে সে বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছি।

শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতার ক্লাশ নিয়ে কলেজ অধ্যক্ষ মোঃ শরিফুল ইসলাম আমরা চেষ্টা করি ক্লাশে নিয়মিত লেখাপড়ার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধিতে আলোচনামূলক ক্লাশ নেয়ার। এতে করে শিক্ষার্থীরা তাদের স্বাস্থ্য সর্ম্পকিত বিষয়ে জানতে পারে। অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরাও বেশ ইতিবাচকভাবে বিষয়গুলো দেখছে।