০৮:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুমিল্লার তিতাসের এক বাকপ্রতিবন্ধী নারীকে গলাকেটে হত্যা

  • তারিখ : ০৪:০১:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুলাই ২০২৩
  • 14

নেকবর হোসেন।।
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় শারীরিক অসুস্থ বাক প্রতিবন্ধি নারীকে জবাই করে এবং ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

ঘটনাটি ঘটেছে আজ সোমবার ভোর আনুমানিক সোয়া পাঁচটায়,উপজেলার শোলাকান্দি ঈদগা সংলগ্ন আলী আজগরের বাড়িতে।

নিহত বাক প্রতিবন্ধি নাছিমা আক্তার(৫২) আলী আজগরের স্ত্রী।

নিহতের স্বামী আলী আজগর বলেন রাতে দুজনেই এক সাথে ঘুমিয়ে ছিলাম,কখন সে বের হয়েছে আমি বলতে পারবো না।

নিহতের ছেলে হাসান মিয়া(১৫)বলেন ভোর আনুমানিক সোয়া পাঁচটা সময় আমি মায়ের চিৎকার শুনতে পেয়ে আমি ঘর থেকে বের হয়ে দেখি বাথ রুমের পাশে মা রক্তাক্ত অবস্থায় পরে আছে। গালে কাটা দাগ তখন আমি চিৎকার করলে প্রতিবেশীরা দৌড়ে এসে বাবাকে ঘুম থেকে উঠায়,পরে আমরা গৌরীপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে দেখতে পাই গলা কাটা এবং পেটে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। পরে কর্মরত চিকিৎসক আমার মাকে মৃত ঘোষনা করেন।

খবর পেয়ে তিতাস থানা পিলিশ ঘটনা স্থলে আসেন এবং নিহতের পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করে লাশ থানায় নিয়ে গেছে।

তিতাস থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি সুধীন চন্দ্র দাস বলেন বিষয়টি খুবই স্পর্শ কাতর তবে হত্যা কান্ডে জরিতদের গ্রেপ্তার করতে আমরা কাজ করছি।

error: Content is protected !!

কুমিল্লার তিতাসের এক বাকপ্রতিবন্ধী নারীকে গলাকেটে হত্যা

তারিখ : ০৪:০১:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুলাই ২০২৩

নেকবর হোসেন।।
কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় শারীরিক অসুস্থ বাক প্রতিবন্ধি নারীকে জবাই করে এবং ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা।

ঘটনাটি ঘটেছে আজ সোমবার ভোর আনুমানিক সোয়া পাঁচটায়,উপজেলার শোলাকান্দি ঈদগা সংলগ্ন আলী আজগরের বাড়িতে।

নিহত বাক প্রতিবন্ধি নাছিমা আক্তার(৫২) আলী আজগরের স্ত্রী।

নিহতের স্বামী আলী আজগর বলেন রাতে দুজনেই এক সাথে ঘুমিয়ে ছিলাম,কখন সে বের হয়েছে আমি বলতে পারবো না।

নিহতের ছেলে হাসান মিয়া(১৫)বলেন ভোর আনুমানিক সোয়া পাঁচটা সময় আমি মায়ের চিৎকার শুনতে পেয়ে আমি ঘর থেকে বের হয়ে দেখি বাথ রুমের পাশে মা রক্তাক্ত অবস্থায় পরে আছে। গালে কাটা দাগ তখন আমি চিৎকার করলে প্রতিবেশীরা দৌড়ে এসে বাবাকে ঘুম থেকে উঠায়,পরে আমরা গৌরীপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে দেখতে পাই গলা কাটা এবং পেটে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। পরে কর্মরত চিকিৎসক আমার মাকে মৃত ঘোষনা করেন।

খবর পেয়ে তিতাস থানা পিলিশ ঘটনা স্থলে আসেন এবং নিহতের পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করে লাশ থানায় নিয়ে গেছে।

তিতাস থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি সুধীন চন্দ্র দাস বলেন বিষয়টি খুবই স্পর্শ কাতর তবে হত্যা কান্ডে জরিতদের গ্রেপ্তার করতে আমরা কাজ করছি।