০৪:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লায় যমুনা টিভির সাংবাদিককে হত্যার হুমকির ঘটনার প্রতিবাদ সমাবেশ বিএনপির ৩১ দফা ও কুমিল্লা উন্নয়ন ভাবনা লিফলেট বিতরণ করলেন হাজী ইয়াছিন কুমিল্লায় হাজী ইয়াছিনের উদ্যোগে নগরীর সকল মসজিদে দোয়া-মিলাদ চৌদ্দগ্রামে মেসার্স মা ব্রিক্স ফের চালু করতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন কুমিল্লায় ট্রাকের চাপায় দুই মোটরসাইকেল আরোহীর মর্মান্তিক মৃত্যু ভুমিকম্পে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফয়জুন্নেসা হলে ফাটল, খসে পড়েছে আস্তরণ কুমিল্লায় ছাত্রলীগের কর্মী সন্দেহে স্কুলছাত্র গ্রেপ্তার, বার্ষিক পরীক্ষা দিতে পারল না চৌদ্দগ্রামে ‘এসো দেশ বদলাই, পৃথিবী বদলাই’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু কুমিল্লা কারাগারে গাঁজাসহ দর্শনার্থীকে আটক, তিন মাসের কারাদণ্ড

কুমিল্লায় ফসল সংগ্রহ বিপণন মোড়কীকরণ খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

  • তারিখ : ০৫:০৭:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৩
  • 32

মাহফুজ নান্টু, কুমিল্লা।।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে “ফসল সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনা, কৃষিপণ্যের বিপণন কৌশল ব্যবস্থাপনা, কৃষিপণ্যের নিরাপদ মোড়কীকরণ, এবং খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রয়োজনীয়তা এবং গুরুত্ব” শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কুমিল্লা আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও যুগ্মসচিব ওমর মোঃ ইমরুল মহসিন। প্রশিক্ষনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক (দাঃপ্রাঃ) মোহাম্মদ আব্দুল কাদের, আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কর্মকর্তার কার্যালয়, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (প্রশিক্ষণ) কিশোর কুমার সাহা, সিনিয়র কৃষি বিপনন কর্মকর্তা ( দাঃ প্রাঃ) মোহাম্মদ জাকারিয়াসহ অন্যান্যরা।

প্রশিক্ষণে সভাপতিত্ব করেন কুমিল্লা কৃষি বিপনন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোঃ সানোয়ার হোসেন।

প্রশিক্ষণের প্রধান অতিথি কৃষিপণ্য সংগ্রহের উপযুক্ত সময়ে কৃষিপণ্য উত্তোলন এবং সহনীয় লভ্যাংশ যোগ করে ভোক্তাদের নিকট বিক্রয় করার জন্য উপস্থিত কৃষিকদেরকে অনুরোধ করেন। যাতে করে কৃষক এবং ভোক্তা উভয় পক্ষের স্বার্থ রক্ষা হয়। তিনি আরো বলেন, কৃষক পর্যায়ে পেঁয়াজ সংরক্ষণ এবং উপযুক্ত সময়ে বিক্রির মাধ্যমে অধিক মূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে অত্র অধিদপ্তর “কৃষক পর্যায়ে পেঁয়াজ ও রসুন সংরক্ষণ পদ্ধতি আধুনিকায়ন এবং বিপণন কার্যক্রম উন্নয়ন প্রকল্প” গ্রহণ করেছেন যেখানে ৪৫০টি মডেল ঘর নির্মাণ করা হবে। যেখানে ৩-৬ মাস পেঁয়াজ ভালো থাকবে। এছাড়াও এই আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের আওতায় যে প্রসেসিং সেন্টার আছে সেখানে সকল কৃষক ও উদ্যোক্তাগণ ব্যবহার করে বিভিন্ন কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত ও রপ্তানীতে ভূমিকা রাখতে পারবেন তিনি আশা ব্যক্ত করেন।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের চট্রগ্রাম বিভাগীয় উপপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল কাদের বলেন, কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ ও পরিবহনে ক্ষৃকদেরকে সচেতন হবার পরামর্শ প্রদান করেন এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সার্বিক সহযোগিতার আশা পুনঃব্যক্ত করেন।

সভাপতি মো: সানোয়ার হোসেন বলেন কৃষি এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধিতে কৃষিপণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণ অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী।

error: Content is protected !!

কুমিল্লায় ফসল সংগ্রহ বিপণন মোড়কীকরণ খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের কর্মশালা অনুষ্ঠিত

তারিখ : ০৫:০৭:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৩

মাহফুজ নান্টু, কুমিল্লা।।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে “ফসল সংগ্রহোত্তর ব্যবস্থাপনা, কৃষিপণ্যের বিপণন কৌশল ব্যবস্থাপনা, কৃষিপণ্যের নিরাপদ মোড়কীকরণ, এবং খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের প্রয়োজনীয়তা এবং গুরুত্ব” শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

কুমিল্লা আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও যুগ্মসচিব ওমর মোঃ ইমরুল মহসিন। প্রশিক্ষনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম বিভাগীয় কার্যালয়ের উপপরিচালক (দাঃপ্রাঃ) মোহাম্মদ আব্দুল কাদের, আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কর্মকর্তার কার্যালয়, কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (প্রশিক্ষণ) কিশোর কুমার সাহা, সিনিয়র কৃষি বিপনন কর্মকর্তা ( দাঃ প্রাঃ) মোহাম্মদ জাকারিয়াসহ অন্যান্যরা।

প্রশিক্ষণে সভাপতিত্ব করেন কুমিল্লা কৃষি বিপনন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোঃ সানোয়ার হোসেন।

প্রশিক্ষণের প্রধান অতিথি কৃষিপণ্য সংগ্রহের উপযুক্ত সময়ে কৃষিপণ্য উত্তোলন এবং সহনীয় লভ্যাংশ যোগ করে ভোক্তাদের নিকট বিক্রয় করার জন্য উপস্থিত কৃষিকদেরকে অনুরোধ করেন। যাতে করে কৃষক এবং ভোক্তা উভয় পক্ষের স্বার্থ রক্ষা হয়। তিনি আরো বলেন, কৃষক পর্যায়ে পেঁয়াজ সংরক্ষণ এবং উপযুক্ত সময়ে বিক্রির মাধ্যমে অধিক মূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে অত্র অধিদপ্তর “কৃষক পর্যায়ে পেঁয়াজ ও রসুন সংরক্ষণ পদ্ধতি আধুনিকায়ন এবং বিপণন কার্যক্রম উন্নয়ন প্রকল্প” গ্রহণ করেছেন যেখানে ৪৫০টি মডেল ঘর নির্মাণ করা হবে। যেখানে ৩-৬ মাস পেঁয়াজ ভালো থাকবে। এছাড়াও এই আঞ্চলিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের আওতায় যে প্রসেসিং সেন্টার আছে সেখানে সকল কৃষক ও উদ্যোক্তাগণ ব্যবহার করে বিভিন্ন কৃষিপণ্য প্রক্রিয়াজাত ও রপ্তানীতে ভূমিকা রাখতে পারবেন তিনি আশা ব্যক্ত করেন।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের চট্রগ্রাম বিভাগীয় উপপরিচালক মোহাম্মদ আবদুল কাদের বলেন, কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ ও পরিবহনে ক্ষৃকদেরকে সচেতন হবার পরামর্শ প্রদান করেন এবং কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সার্বিক সহযোগিতার আশা পুনঃব্যক্ত করেন।

সভাপতি মো: সানোয়ার হোসেন বলেন কৃষি এবং কৃষকের আয় বৃদ্ধিতে কৃষিপণ্যের প্রক্রিয়াজাতকরণ অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী।