০৪:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৫, ২৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লার মুরাদনগরে মামলায় আটক বিএনপির ১৩ নেতা-কর্মীর জামিন কুমিল্লার মুরাদনগরে অতিরিক্ত মদ পানে ২ জনের মৃত্যু কুমিল্লায় এনজিও’র ঋণের চাপ ও অভাবে মা-মেয়ের আত্মহত্যা চৌদ্দগ্রামে সাংবাদিক মামুনের রোগমুক্তি কামনায় দোয়া-মিলাদ বুড়িচংয়ে দখলকৃত খাল উদ্ধারে প্রশাসনের অভিযান কুমিল্লায় টিফিনের টাকায় গাছের চারা উপহার: ৫০০ শিক্ষার্থীর সবুজ শপথ কুমিল্লায় ৮ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান বন্ধ করে বিএনপির সম্মেলন চৌদ্দগ্রামে বিনাধান-১৯, ২১ ও ব্রি ধান-৪৮ এর মূল্যায়ন শীর্ষক মাঠ দিবস পালিত কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড চেয়ারম্যানকে ‘কলিজা খুলে নেওয়ার’ হুমকি, অভিযোগ বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে কুমিল্লার বুড়িচংয়ে ৭৫ বোতল স্কাফ ও ১ লাখ ১০ হাজার টাকাসহ মাদক কারবারি আটক

কুমিল্লায় আবাসিক এলাকায় বিষাক্ত বর্জ্য ডাম্পিং

  • তারিখ : ০৩:৫৬:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ মে ২০২১
  • 51

স্টাফ রিপোর্টার।
কুমিল্লা ইপিজেডের শিল্প-কারখানার বর্জ্য কেন্দ্রীয় শোধনাগারে সঠিকভাবে পরিশোধন না হওয়ায় দূষণ ছড়িয়ে পড়ছে আশপাশে। রাসায়নিক বর্জ্যরে কারণে পানি দূষিত হওয়ার পাশাপাশি হুমকির মুখে পড়ছে জীববৈচিত্র্য। স্থানীয় পর্যায়ে বাড়ছে রোগব্যাধি।এছাড়া সম্প্রতি সময় এ সব বর্জ্য কুমিল্লা নগরীর সিটি করোপেশনে বিভিন্ন স্থানে ফেলছে এক শ্রেণীর অসাধু চক্র ।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কুমিল্লার নগরীর সিটি কপোরেশন ২১ নং ওয়ার্ডের জাঙ্গালিয়া আবাসিক এলাকায় কোন প্রকার পরিবেশ অধিদপ্তরের নিয়ম-নীতি না মেনে ইপিজেটের বিষক্ত্য ক্যোমিক্যাল বর্জ্য ফেলছে একটি অসাধু চক্র।

স্থানীয় একটি সূত্র জানার যায়, আদর্শ সদর উপজেলার সুজানগর গ্রামের মিজান হোসেন, তিনি কুমিল্লা ইপিজেডের শিল্প-কারখানার ও বর্জ্য পরিবেশ অধিদপ্তরে কোনো প্রকাশ নিয়ম নীতি না মেনে আবাসিক এলাকায় ফেলছে এসব বিষাক্ত বর্জ্য। যদিও পরিবেশ অধিদপ্তরের বর্জ্য ফালানো সুনির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে। এই নিয়ে এলাকাবাসীরা প্রতিবাদ করলে ও তিনি হুমকি-দমকি দিয়ে স্থানীয় রাজনৈতিক আশ্রয় নেন বলে জানা যায়। এছাড়া বিভিন্ন ফসলি জমিতে এসব বর্জ্য কৃষকদের ভূল বুঝিয়ে তাদের ফসলি জমিতে এসব ক্যোমিক্যালের বর্জ্য স্তূত করছে তিনি। এই নিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরে স্থানীয়া অনেকেই অভিযোগ করলে ও মিলেনি কোনো সুফল ।

বিষাক্ত এসব বর্জ্য আবাসিক এলাকার মধ্যে ফেলায় আশপাশে বসবাসকারী নাগরিকরা পড়েছেন মহা বিপাকে। ময়লা-আবর্জনার পুঁতিগন্ধে ঘনবসতিপূর্ণ ওই এলাকার পরিবেশ ক্রমেই বিষাক্ত হয়ে উঠছে। এর ফলে এলাকার মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন নানান রোগে।

কুমিল্লার সদর দক্ষিন উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান বলেন আব্দুল হাই বাবলু বলেন ‘তারা কিভাবে আবাসিক এলাকায় একটি স্থানে কোনো প্রকার অনুমোদন না নিয়ে স্থায়ীভাবে বিষাক্ত বর্জ্য ডাম্পিং করলো। আমি একজন জনপ্রতিনিধি ও আমার জমির পাশে তারা এসব বিষাক্ত বর্জ্য ডার্ম্পি করছে। আমি নিজে জমির মালিকদের কাছে অনুরোধ করছি যাতে আবাসিক এলাকায় কোনো প্রকার ময়না আবর্জনার ডাম্পি করতে না পারে। যদি এটা বন্ধ না হয় তাহলে আমরা এই বিষয় আমরা মাননীয় সংসদ সদস্য ও জেলা প্রশাসকদের কাছে লিখিত অভিযোগ করবো।

এই বিষয় জানতে কুমিল্লা পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শওকত আরা কলিকে তার মুঠোফোনে একাধিক বার কল দিলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।

কুমিল্লায় আবাসিক এলাকায় বিষাক্ত বর্জ্য ডাম্পিং

তারিখ : ০৩:৫৬:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২ মে ২০২১

স্টাফ রিপোর্টার।
কুমিল্লা ইপিজেডের শিল্প-কারখানার বর্জ্য কেন্দ্রীয় শোধনাগারে সঠিকভাবে পরিশোধন না হওয়ায় দূষণ ছড়িয়ে পড়ছে আশপাশে। রাসায়নিক বর্জ্যরে কারণে পানি দূষিত হওয়ার পাশাপাশি হুমকির মুখে পড়ছে জীববৈচিত্র্য। স্থানীয় পর্যায়ে বাড়ছে রোগব্যাধি।এছাড়া সম্প্রতি সময় এ সব বর্জ্য কুমিল্লা নগরীর সিটি করোপেশনে বিভিন্ন স্থানে ফেলছে এক শ্রেণীর অসাধু চক্র ।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কুমিল্লার নগরীর সিটি কপোরেশন ২১ নং ওয়ার্ডের জাঙ্গালিয়া আবাসিক এলাকায় কোন প্রকার পরিবেশ অধিদপ্তরের নিয়ম-নীতি না মেনে ইপিজেটের বিষক্ত্য ক্যোমিক্যাল বর্জ্য ফেলছে একটি অসাধু চক্র।

স্থানীয় একটি সূত্র জানার যায়, আদর্শ সদর উপজেলার সুজানগর গ্রামের মিজান হোসেন, তিনি কুমিল্লা ইপিজেডের শিল্প-কারখানার ও বর্জ্য পরিবেশ অধিদপ্তরে কোনো প্রকাশ নিয়ম নীতি না মেনে আবাসিক এলাকায় ফেলছে এসব বিষাক্ত বর্জ্য। যদিও পরিবেশ অধিদপ্তরের বর্জ্য ফালানো সুনির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে। এই নিয়ে এলাকাবাসীরা প্রতিবাদ করলে ও তিনি হুমকি-দমকি দিয়ে স্থানীয় রাজনৈতিক আশ্রয় নেন বলে জানা যায়। এছাড়া বিভিন্ন ফসলি জমিতে এসব বর্জ্য কৃষকদের ভূল বুঝিয়ে তাদের ফসলি জমিতে এসব ক্যোমিক্যালের বর্জ্য স্তূত করছে তিনি। এই নিয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরে স্থানীয়া অনেকেই অভিযোগ করলে ও মিলেনি কোনো সুফল ।

বিষাক্ত এসব বর্জ্য আবাসিক এলাকার মধ্যে ফেলায় আশপাশে বসবাসকারী নাগরিকরা পড়েছেন মহা বিপাকে। ময়লা-আবর্জনার পুঁতিগন্ধে ঘনবসতিপূর্ণ ওই এলাকার পরিবেশ ক্রমেই বিষাক্ত হয়ে উঠছে। এর ফলে এলাকার মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন নানান রোগে।

কুমিল্লার সদর দক্ষিন উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান বলেন আব্দুল হাই বাবলু বলেন ‘তারা কিভাবে আবাসিক এলাকায় একটি স্থানে কোনো প্রকার অনুমোদন না নিয়ে স্থায়ীভাবে বিষাক্ত বর্জ্য ডাম্পিং করলো। আমি একজন জনপ্রতিনিধি ও আমার জমির পাশে তারা এসব বিষাক্ত বর্জ্য ডার্ম্পি করছে। আমি নিজে জমির মালিকদের কাছে অনুরোধ করছি যাতে আবাসিক এলাকায় কোনো প্রকার ময়না আবর্জনার ডাম্পি করতে না পারে। যদি এটা বন্ধ না হয় তাহলে আমরা এই বিষয় আমরা মাননীয় সংসদ সদস্য ও জেলা প্রশাসকদের কাছে লিখিত অভিযোগ করবো।

এই বিষয় জানতে কুমিল্লা পরিবেশ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক শওকত আরা কলিকে তার মুঠোফোনে একাধিক বার কল দিলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।