কাজী খোরশেদ আলম।।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বুড়িচং উপজেলা শাখার উদ্যোগে এক বর্ণাঢ্য গণমিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) বিকাল ৪টায় বুড়িচং উপজেলা কমপ্লেক্স জামে মসজিদ প্রাঙ্গণ থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে উপজেলার প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কুমিল্লা-মীরপুর এম এ গণি সড়কের বসুন্ধরা চত্বরে গিয়ে সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।
উপজেলা জামায়াতের সভাপতি অধ্যাপক মো. অহিদুর রহমানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কুমিল্লা-৫ আসনে জামায়াতে ইসলামী মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী অ্যাডভোকেট ডা. মো. মোবারক হোসাইন। সমাবেশ পরিচালনা করেন বুড়িচং উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা আবু হোসাইন।
বক্তব্য রাখেন— বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কুমিল্লা জেলা উত্তর শাখার সূরা ও কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক মো. আবদুল আউয়াল, যুব বিভাগ কুমিল্লা জেলা উত্তরের সভাপতি ও বুড়িচং উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন কুমিল্লা জেলা উত্তরের সভাপতি অধ্যাপক মো. গিয়াস উদ্দিন, উলামা বিভাগ কুমিল্লা জেলা সভাপতি ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা মিজানুর রহমান আতিকি, ফজলুর রহমান কলেজ অব টেকনোলজির অধ্যক্ষ মো. আবু তাহের।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—
বুড়িচং উপজেলা জামায়াতের সহ-সেক্রেটারিগণ: মো. কবির হোসেন, ফারুক চৌধুরী, আবদুল মান্নান, সুলতান আহমেদ, অফিস সম্পাদক: মাস্টার ফয়েজ আহমেদ, বায়তুলমাল সম্পাদক: মাস্টার আবুল কাশেম, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন, বুড়িচং উপজেলা: সভাপতি মাওলানা মো. জাকারিয়া খান, সেক্রেটারি মো. জয়নাল আবেদীন, বুড়িচং পৌর জামায়াত: আমীর মো. তাজুল ইসলাম, সেক্রেটারি মাওলানা মাসুদ মৈশান, রাজাপুর ইউনিয়ন: আমীর মাওলানা ইসমাইল হোসেন, সেক্রেটারি মাওলানা ফখরুল ইসলাম, বাকশীমুল ইউনিয়ন: আমীর মাওলানা আব্দুর রউফ, সেক্রেটারি মাওলানা ওমর ফারুক, ষোলনল ইউনিয়ন: আমীর সার্জেন্ট মো. হাবিবুর রহমান, সেক্রেটারি গোলাম কিবরিয়া, পীরযাত্রাপুর ইউনিয়ন: আমীর মোমিনুল হক, সেক্রেটারি মো. মনিরুল ইসলাম, ভারেল্লা উত্তর ইউনিয়ন: আমীর মাওলানা আবু ইউসুফ, সেক্রেটারি শরীফ মো. আবদুল্লাহ, ময়নামতি ইউনিয়ন: আমীর মাওলানা নুরুজ্জামান, মোকাম ইউনিয়ন: আমীর মো. গোলাম মোস্তফা, ভারেল্লা দক্ষিণ ইউনিয়ন: আমীর মাওলানা মো. মোজাম্মেল।
গণমিছিলে উপস্থিত জামায়াত ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের শত শত নেতাকর্মীরা বলেন, “জুলাই গণঅভ্যুত্থান ছিল স্বৈরশাসন ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণমানুষের প্রতিবাদের আলোকবর্তিকা। এই চেতনাকে সামনে রেখে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েমে কাজ করতে হবে।”