০৭:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়নের দাবিতে চান্দিনা-বাগুর বাসস্ট্যান্ডে মানববন্ধন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে শুরু হয়েছে ‘সায়েন্স, স্পিরিচুয়ালিটি অ্যান্ড স্যাংকটিটি’ কনফারেন্স বাঙ্গরায় আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত অফিসের শুভ উদ্বোধন চান্দিনায় সবুজ গাছের চারা হাতে নিয়ে মাদককে লাল কার্ড দেখালো শিক্ষার্থীরা সাহেবাবাদ ডিগ্রি কলেজ; ১৫৩ জনের মধ্যে ১৩৮ জন ফেল; পাসের হার মাত্র ৯.৮০% কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কেউ কুমিল্লায় খেলতে বের হয়ে পানিতে ডুবে ২ ভাইয়ের মৃত্যু টানা ১৪ বছর কুমিল্লা বোর্ডসেরা সোনার বাংলা কলেজ; শতভাগ পাস, ১৪৮ জন জিপিএ-৫ জিপিএ-৫ পেল কুমিল্লা সোনার বাংলা কলেজের পায়েল ইসলাম; ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন কুমিল্লা বিভাগ বাস্তবায়ন না হলে রেমিট্যান্স পাঠানো বন্ধের হুমকি প্রবাসীদের

কথা রাখলো আবুল কালাম ফাউন্ডেশন নতুন ঘর পেলো বন্যার্ত তিন পরিবার

  • তারিখ : ০৭:০৯:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪
  • 77

নিজস্ব প্রতিবেদক।।
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় অনেকে হারিয়েছেন ঘরবাড়ি। প্রতিবেশির ঘরে আশ্রয় নেয় অনেকে। এমন দূর্দশায় এগিয়ে এলো আবুল কালাম ফাউন্ডেশন।

বন্যা পরবর্তী আবুল কালাম ফাউন্ডেশন থেকে কয়েকটি পরিবারকে নতুন ঘর তৈরী করার পরিকল্পনা করা হয়। সে অনুযায়ী কাজ শুরু হয়।

বুধবার পরিকল্পনা অনুযায়ী কুমিল্লা বুড়িচং উপজেলার ভবানীপুর ও ইন্দ্রবতী গ্রামের তিন পরিবারকে নতুন ঘর হস্তান্তর করে আবুল কালাম ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিরা৷ নতুন ঘর পেয়েছেন ভবানীপুর গ্রামের আনোয়ারা বেগম,ইন্দ্রবতী গ্রামের সুমন চন্দ্র দাস ও ধীরেন্দ্র চন্দ্র দাস।

এবারের বন্যায় তাদের মাটির ঘর ভেঙ্গে ভেসে যায়। নতুন ঘর পেয়ে আনন্দিত ধীরেন্দ্র চন্দ্র দাস বলেন, এত দিন মানুষের ঘরে থাকতাম। আবুল কালাম ফাউন্ডেশন থেকে কথা দিয়েছিলো নতুন ঘর তৈরী করে দিবে। তারা কথা রেখেছে। আজ আমাদের নতুন ঘর দিয়ে গেলো। এখন আর প্রতিবেশীর ঘরে থাকতে হবে না। রোদ বৃষ্টি আর শীতে কষ্ট পেতে হবে না৷

আবুল কালাম ফাউন্ডেশনের সদস্যরা জানান, এবারের বন্যায় প্রথমে ১৭০০ ব্যাগ শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়। দ্বিতীয় ধাপে ১৩০০ বক্স রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়, একই সময় ৫টি আশ্রয় কেন্দ্রে ২৬ জন গভবতী মহিলাকে পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ এবং ৩৭৭ জন বাচ্চা কে শিশু খাদ্য বিতরণ করা হয়। তৃতীয় ধাপে চাল,ডাল,সয়াবিন তেল,খাবার স্যালাইন, আলু,পেঁয়াজ ইত্যাদি দিয়ে ৭৫০ব্যাগ বিতরণ কর হয়। চতুর্থ ধাপে বিভিন্ন এলাকায় মেডিক্যাল ক্যাম্প করে বিনামূল্যে ঔষধ প্রদান করা হয়। পঞ্চম ধাপে গৃহ নির্মাণ প্রকল্পের মাধ্যমে এ পযন্ত ৩ টি পরিবার কে বসবাসের উপযোগী করে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়।

নতুন ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের কার্যকরী সদস্য মোঃ খোকন, মোঃ আরফাতুল হাসান রাকিব, বিপ্লব চাটার্জ্জী ও বোরহন উদ্দিন।

error: Content is protected !!

কথা রাখলো আবুল কালাম ফাউন্ডেশন নতুন ঘর পেলো বন্যার্ত তিন পরিবার

তারিখ : ০৭:০৯:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক।।
স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় অনেকে হারিয়েছেন ঘরবাড়ি। প্রতিবেশির ঘরে আশ্রয় নেয় অনেকে। এমন দূর্দশায় এগিয়ে এলো আবুল কালাম ফাউন্ডেশন।

বন্যা পরবর্তী আবুল কালাম ফাউন্ডেশন থেকে কয়েকটি পরিবারকে নতুন ঘর তৈরী করার পরিকল্পনা করা হয়। সে অনুযায়ী কাজ শুরু হয়।

বুধবার পরিকল্পনা অনুযায়ী কুমিল্লা বুড়িচং উপজেলার ভবানীপুর ও ইন্দ্রবতী গ্রামের তিন পরিবারকে নতুন ঘর হস্তান্তর করে আবুল কালাম ফাউন্ডেশনের প্রতিনিধিরা৷ নতুন ঘর পেয়েছেন ভবানীপুর গ্রামের আনোয়ারা বেগম,ইন্দ্রবতী গ্রামের সুমন চন্দ্র দাস ও ধীরেন্দ্র চন্দ্র দাস।

এবারের বন্যায় তাদের মাটির ঘর ভেঙ্গে ভেসে যায়। নতুন ঘর পেয়ে আনন্দিত ধীরেন্দ্র চন্দ্র দাস বলেন, এত দিন মানুষের ঘরে থাকতাম। আবুল কালাম ফাউন্ডেশন থেকে কথা দিয়েছিলো নতুন ঘর তৈরী করে দিবে। তারা কথা রেখেছে। আজ আমাদের নতুন ঘর দিয়ে গেলো। এখন আর প্রতিবেশীর ঘরে থাকতে হবে না। রোদ বৃষ্টি আর শীতে কষ্ট পেতে হবে না৷

আবুল কালাম ফাউন্ডেশনের সদস্যরা জানান, এবারের বন্যায় প্রথমে ১৭০০ ব্যাগ শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়। দ্বিতীয় ধাপে ১৩০০ বক্স রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়, একই সময় ৫টি আশ্রয় কেন্দ্রে ২৬ জন গভবতী মহিলাকে পুষ্টিকর খাবার সরবরাহ এবং ৩৭৭ জন বাচ্চা কে শিশু খাদ্য বিতরণ করা হয়। তৃতীয় ধাপে চাল,ডাল,সয়াবিন তেল,খাবার স্যালাইন, আলু,পেঁয়াজ ইত্যাদি দিয়ে ৭৫০ব্যাগ বিতরণ কর হয়। চতুর্থ ধাপে বিভিন্ন এলাকায় মেডিক্যাল ক্যাম্প করে বিনামূল্যে ঔষধ প্রদান করা হয়। পঞ্চম ধাপে গৃহ নির্মাণ প্রকল্পের মাধ্যমে এ পযন্ত ৩ টি পরিবার কে বসবাসের উপযোগী করে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হয়।

নতুন ঘর হস্তান্তর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের কার্যকরী সদস্য মোঃ খোকন, মোঃ আরফাতুল হাসান রাকিব, বিপ্লব চাটার্জ্জী ও বোরহন উদ্দিন।