এন এ মুরাদ।।
মুরাদনগর উপজেলার বলিঘরে একটি পরিবারকে উচ্ছেদের পাঁয়তারার ঘটনাকে অস্বীকার করেছেন বিশিষ্ট সামাজ সেবক আবদুল ওয়াদুদ সরকার। রবিবার সকাল ১১টায় মুরাদনগর উপজেলার কোম্পানীগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এই দাবি করেন।
লিখিত বক্তব্যে ওয়াদুদ সরকার বলেন, “আমি বিএস খতিয়ান মূলে মৃতঃ আব্দুর রশিদ মেম্বারের ছেলের কাছ থেকে ১২ শতক জায়গা ক্রয় করেছি । তারপর জায়গা খারিজ করে গত বিশ বছর যাবত খাজনা দিয়ে আসতেছি। মাখনের বাড়ির জায়গা ছিল না বিধায়- তাকে দয়াবশত আমার জায়গায় থাকতে দেই। আর তাতেই সে জমিটি তার বলে কথা ছড়াচ্ছেন। এবিষয়ে গণমাধ্যমে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, তা সঠিক নয়। মাখনসহ স্থানীয় একটা প্রতিপক্ষ আমার সম্মান ক্ষুন্ন করার জন্য এমন অসত্য ,বানোয়াট অভিযোগ তুলছেন , আমি এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।’’
তিনি আরো বলেন, এবছর আমি স্ত্রীসহ হজ্জ করতে যাব। টাকার প্রয়োজনে জমিটি বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেই। একথা শুনারপরই মাখন চন্দ্র দাস একটা কুচক্রী মহলের সাথে মিলে আমার সম্পত্তি তার দখলদারিত্বের মাধ্যমে আত্মসাত করার পায়তাঁরা চালাচ্ছেন।
এসময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত বলিঘর ৬নং ওয়ার্ডের বর্তমান মেম্বার আতাউর রহমান রিপন, সাবেক মেম্বার রফিকুল ইসলাম, সাবেক মেম্বার সিদ্দিকুর রহমান ও মাওলানা আবু ইউসুফ -তারাঁ বলেন, মাখন চন্দ্র দাস গত ৪ মার্চ বিভিন্ন পত্রিকায় অসত্য কাল্পনিক মিথ্যা তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে আবদুল ওয়াদুদ সরকারকে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করাসহ জায়াগা নিয়ে হয়রানির অপচেষ্টা চালাচ্ছেন। এখানে তার এক বিন্দুও জায়গা নাই। পুরো ১২ শতকের মালিক ওয়াদুদ সরকার।
মাখন চন্দ্রদাসের ভাতিজা সুমন দাস ও কানাই লাল দাস বলেন, এই জায়গা ওয়াদুদ জেঠার । আমাদের থাকতে দিয়েছেন বলে আছি। আমার বড় জেঠো মাখন চন্দ্র হুদাই এই জায়গা নীজের দাবি করেন।
উক্ত সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, দুলাল মিয়া, শংকর লাল দাস,আবুল হোসেন প্রমুখ। ###
নিবেদক
মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ সরাকার
পিতাঃ মৃত আব্দুল গফুর সরকার
গ্রামঃ বলীঘর, ডাকঃ পাক বলীঘর
বাঙ্গরা বাজার থানা, মুরাদনগর ,কুমিল্লা।