০১:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লার তরুণ প্রজন্মের ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা আহ্বায়ক কমিটি গঠন বুড়িচংয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে কীটনাশক দোকানে জরিমানা কুমিল্লায় ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার এক যাত্রী নিহত, আহত ৪ কুমিল্লা নগরীর বিসিকে যুবককে পিটিয়ে হত্যা ব্রাহ্মণপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানসহ ট্রাক চালককে জরিমানা ব্রাহ্মণপাড়ায় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে পুকুর ও জলাশয়ে পোনামাছ অবমুক্তকরণ মনোহরগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত মুরাদনগরে ৩০ কেজি গাঁজাসহ চার মাদক ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার মুরাদনগরে দানিক সমবায় সমিতেতে জমা অর্থ ফেরত পেতে গ্রাহকদের মানববন্ধন বুড়িচংয়ে বর্ণাঢ্য আয়োজেনে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

কুমিল্লায় আওয়ামীলীগ নেতার বাড়িতে ককটেল হামলা

  • তারিখ : ০৭:২২:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ মে ২০২২
  • 1

মাহফুজ নান্টু, কুমিল্লা।
কুমিল্লায় এক কাউন্সিলর প্রার্থীকে সমর্থন করায় আওয়ামীলীগ নেতার বাড়ির ফটক রাম দা দিয়ে কোপানো ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে পরিবারটি।

বৃহস্পতিবার দুপুরের ঘটনা ঘটে। পরে ঘটনার বর্ণনা তুলে ধরে রাত ৮ টায় সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।

ভুক্তভোগী ওই আওয়ামীলীগ নেতা মোবারক হোসেন খোকন। তিনি কুমিল্লা নগরীর ১৭ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক।

সংবাদ সম্মেলনে মোবারক হোসেন খোকন বলেন, কাউন্সিলর সোহেল খুনের পর আমি একজন ভালো প্রার্থীকে বেছে তাকে সমর্থন করি। বিষয়টি ভালো লাগেননি প্রয়াত কাউন্সিলর সৈয়দ মোঃ সেহেলের স্ত্রী শাহনাজ আক্তার রুনার। বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লা টাউনহলে বর্ধিত সভায় সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা আ.ক.ম বাহাউদ্দীন বাহার রুনাকে ১৭ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের কাউন্সিলর প্রার্থী ঘোষণা করেন।

এরপরই রুনা দলবল নিয়ে এসে আমার বাড়িতে হামলা করেন। আমাকে ও আমার স্ত্রীকে লক্ষ্য করে গালমন্দ করেন। এ সময় তার সাথে থাকা অন্তত ৩০ -৩৫ জন আমার বাড়ির মূল ফটক রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছিন্নভিন্ন করে। ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। স্বামী মারা যাওয়ার পর রুনার নেতৃত্বে এসব ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও আমার বাসায় হামলা হয়েছে৷ আমি থানায় সাধারণ ডায়েরী করেছি। এবার মামলা করবো।

আওয়ামীলীগ নেতা খোকন বলেন, যারা আমার বাসায় এসে ককটেল বিস্ফোরণ করেছে৷ রামদা দিয়ে কুপিয়েছে তারা এই এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। আমি মাদক ব্যবসায়ীদের সমর্থন না দেয়ার রুনা এসব হামলা করাচ্ছে। আগামীকাল শুক্রবার আমি ঘটনাটি কোতয়ালি মডেল থানায় লিখিত আকারে দাখিল করবো।

এদিকে অভিযোগের বিষয়ে কাউন্সিলর প্রার্থী শাহনাজ আক্তার রুনা আক্তার বলেন, কুমিল্লা মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি সদর আসনের সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার ভাই আজ আমাকে ১৭ নং ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগের প্রার্থী ঘোষনা করেন। তারপর আমি খোকন ভাইয়ের বাসার সামনে দিয়ে আমার স্বামীর কবর জেয়ারত করতে যাই। আমার সাথে সাংবাদিক ছিলো। আমি এ ঘটনার সাথে জড়িত না। তারা যে অভিযোগ তুলেছে তা মিথ্যা।

কুমিল্লায় আওয়ামীলীগ নেতার বাড়িতে ককটেল হামলা

তারিখ : ০৭:২২:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ মে ২০২২

মাহফুজ নান্টু, কুমিল্লা।
কুমিল্লায় এক কাউন্সিলর প্রার্থীকে সমর্থন করায় আওয়ামীলীগ নেতার বাড়ির ফটক রাম দা দিয়ে কোপানো ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে পরিবারটি।

বৃহস্পতিবার দুপুরের ঘটনা ঘটে। পরে ঘটনার বর্ণনা তুলে ধরে রাত ৮ টায় সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।

ভুক্তভোগী ওই আওয়ামীলীগ নেতা মোবারক হোসেন খোকন। তিনি কুমিল্লা নগরীর ১৭ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক।

সংবাদ সম্মেলনে মোবারক হোসেন খোকন বলেন, কাউন্সিলর সোহেল খুনের পর আমি একজন ভালো প্রার্থীকে বেছে তাকে সমর্থন করি। বিষয়টি ভালো লাগেননি প্রয়াত কাউন্সিলর সৈয়দ মোঃ সেহেলের স্ত্রী শাহনাজ আক্তার রুনার। বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লা টাউনহলে বর্ধিত সভায় সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা আ.ক.ম বাহাউদ্দীন বাহার রুনাকে ১৭ নং ওয়ার্ডের আওয়ামীলীগের কাউন্সিলর প্রার্থী ঘোষণা করেন।

এরপরই রুনা দলবল নিয়ে এসে আমার বাড়িতে হামলা করেন। আমাকে ও আমার স্ত্রীকে লক্ষ্য করে গালমন্দ করেন। এ সময় তার সাথে থাকা অন্তত ৩০ -৩৫ জন আমার বাড়ির মূল ফটক রামদা দিয়ে কুপিয়ে ছিন্নভিন্ন করে। ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। স্বামী মারা যাওয়ার পর রুনার নেতৃত্বে এসব ঘটনা নতুন নয়। এর আগেও আমার বাসায় হামলা হয়েছে৷ আমি থানায় সাধারণ ডায়েরী করেছি। এবার মামলা করবো।

আওয়ামীলীগ নেতা খোকন বলেন, যারা আমার বাসায় এসে ককটেল বিস্ফোরণ করেছে৷ রামদা দিয়ে কুপিয়েছে তারা এই এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। আমি মাদক ব্যবসায়ীদের সমর্থন না দেয়ার রুনা এসব হামলা করাচ্ছে। আগামীকাল শুক্রবার আমি ঘটনাটি কোতয়ালি মডেল থানায় লিখিত আকারে দাখিল করবো।

এদিকে অভিযোগের বিষয়ে কাউন্সিলর প্রার্থী শাহনাজ আক্তার রুনা আক্তার বলেন, কুমিল্লা মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি সদর আসনের সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার ভাই আজ আমাকে ১৭ নং ওয়ার্ডে আওয়ামীলীগের প্রার্থী ঘোষনা করেন। তারপর আমি খোকন ভাইয়ের বাসার সামনে দিয়ে আমার স্বামীর কবর জেয়ারত করতে যাই। আমার সাথে সাংবাদিক ছিলো। আমি এ ঘটনার সাথে জড়িত না। তারা যে অভিযোগ তুলেছে তা মিথ্যা।