০৩:৫৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ অগাস্ট ২০২৫, ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
রেজিস্টার অফিস স্থাপনের মধ্য দিয়ে ময়নামতি উপজেলা বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া শুরু — ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন কুমিল্লায় র‍্যাব-১১ এর অভিযানে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা, গাঁজা ও স্কাফসহ ৩ জন গ্রেফতার কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে পুকুরে বিষপ্রয়োগ করে ব্যবসায়ির মাছ নিধন কুমিল্লায় প্রেমিককে ৪ টুকরো করে হত্যা; দুই দিন পর মিলাদ ও খিচুড়ি বিতরণ বাঙ্গরা উমালোচন উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নে অভিভাবক সমাবেশ কুমিল্লা নগরীর কাঁটাবিলে জোরপূর্বক প্রবাসীর জমি দখলের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন কুমিল্লার উন্নয়ন ও প্রতিশ্রুতি নিয়ে সদর আসনের প্রার্থী রিয়াদের সংবাদ সম্মেলন কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ডোবার পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু কুমিল্লায় ভেজাল জুস ও যৌন উত্তেজক পণ্য কারখানায় অভিযান, দুইজনের কারাদণ্ড কুমিল্লা লাকসাম (মুদাফ্ফরগঞ্জ) ইসলামী ফ্রন্টের সাংগঠনিক উপজেলা কমিটি গঠিত

কুমিল্লায় হাসপাতালে রোগীদের খাবারের মান পরীক্ষা করছে শিক্ষার্থীরা

  • তারিখ : ০৭:৫৩:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অগাস্ট ২০২৪
  • 9

জহিরুল হক বাবু।।
সড়কে শৃঙ্খলা, দেয়ালে গ্রাফিতি অঙ্কনের কাজে ব্যাপক সুনাম কুড়িয়েছে কুমিল্লার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি তারা ভাঙচুর করা স্থাপনা ও সড়ক পরিষ্কার এবং ভোক্তা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে হাট-বাজারে।

এবার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা গেল কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে রোগীদের খোঁজ-খবর নেওয়ার পাশাপাশি রোগীদের জন্য রান্না করা খাবারের মান যাচাই-বাছাই করে তারা। এ সময় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রোগী ও তাদের স্বজনরা শিক্ষার্থীদের এমন কাজে খুবই খুশি হন।

আজ রোববার (১১ আগস্ট) দুপুরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি বিভাগে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের কর্মচারীরা রোগীদের খাবার বিতরণ করছে। এ সময় শিক্ষার্থীরা রান্না করা ভাত তরকারি ডাল নেড়েচেড়ে দেখে। এ সময় শিক্ষার্থীরা রান্না করা এসব খাবার রোগীদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নয় বলে মন্তব্য করে। পাশাপাশি একজন রোগীকে যে পরিমাণ খাবার দেওয়া হয়, তা প্রয়োজনের তুলনায় কম বলেও মন্তব্য করে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের একজন মো. এমরান জানান, তিনি ও তাঁর সঙ্গে থাকা শিক্ষার্থীরা কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগীদের জন্য সরবরাহ করা খাবারের মান দেখেন। রান্না করা এসব খাবার রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত নয় বলে তিনি জানান। এ বিষয়ে তারা কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের সঙ্গেও কথা বলবে বলে জানায়।

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক সেখ ফজলে রাব্বী জানান, আজ রোববার দুপুরে শিক্ষার্থীরা তার সাথে দেখা করেছে। তারা বেশ কিছু প্রস্তাব রেখেছে যেগুলোর মধ্য জরুরি বিভাগ, ক্যাজুয়ালটি বিভাগ বিশেষ করে খাবারের মান নিয়ে কথা হয়।

পরিচালক আরও জানান, শিক্ষার্থীরা আবারও আসবে বলে জানিয়ে গেছে। তারা এসে বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে হাসপাতালের সেবার মান কতটুকু উন্নত হয়েছে তা দেখবে।

কুমিল্লায় হাসপাতালে রোগীদের খাবারের মান পরীক্ষা করছে শিক্ষার্থীরা

তারিখ : ০৭:৫৩:৫৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অগাস্ট ২০২৪

জহিরুল হক বাবু।।
সড়কে শৃঙ্খলা, দেয়ালে গ্রাফিতি অঙ্কনের কাজে ব্যাপক সুনাম কুড়িয়েছে কুমিল্লার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি তারা ভাঙচুর করা স্থাপনা ও সড়ক পরিষ্কার এবং ভোক্তা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে হাট-বাজারে।

এবার আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা গেল কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে রোগীদের খোঁজ-খবর নেওয়ার পাশাপাশি রোগীদের জন্য রান্না করা খাবারের মান যাচাই-বাছাই করে তারা। এ সময় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রোগী ও তাদের স্বজনরা শিক্ষার্থীদের এমন কাজে খুবই খুশি হন।

আজ রোববার (১১ আগস্ট) দুপুরে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ক্যাজুয়ালটি বিভাগে গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালের কর্মচারীরা রোগীদের খাবার বিতরণ করছে। এ সময় শিক্ষার্থীরা রান্না করা ভাত তরকারি ডাল নেড়েচেড়ে দেখে। এ সময় শিক্ষার্থীরা রান্না করা এসব খাবার রোগীদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী নয় বলে মন্তব্য করে। পাশাপাশি একজন রোগীকে যে পরিমাণ খাবার দেওয়া হয়, তা প্রয়োজনের তুলনায় কম বলেও মন্তব্য করে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের একজন মো. এমরান জানান, তিনি ও তাঁর সঙ্গে থাকা শিক্ষার্থীরা কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রোগীদের জন্য সরবরাহ করা খাবারের মান দেখেন। রান্না করা এসব খাবার রোগীদের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত নয় বলে তিনি জানান। এ বিষয়ে তারা কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের সঙ্গেও কথা বলবে বলে জানায়।

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক সেখ ফজলে রাব্বী জানান, আজ রোববার দুপুরে শিক্ষার্থীরা তার সাথে দেখা করেছে। তারা বেশ কিছু প্রস্তাব রেখেছে যেগুলোর মধ্য জরুরি বিভাগ, ক্যাজুয়ালটি বিভাগ বিশেষ করে খাবারের মান নিয়ে কথা হয়।

পরিচালক আরও জানান, শিক্ষার্থীরা আবারও আসবে বলে জানিয়ে গেছে। তারা এসে বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে হাসপাতালের সেবার মান কতটুকু উন্নত হয়েছে তা দেখবে।