০৪:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ১০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
দুর্ঘটনার পর বড় পদক্ষেপ: কুমিল্লায় সব হোটেলের বাস কাউন্টার অপসারণ; নতুন ইউটার্নের ঘোষণা কুমিল্লার বুড়িচংয়ে লরির চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত কুমিল্লায় কনের বাড়িতে বরকে আটকে ১৫ লাখ টাকা জরিমানা অসহায় মানুষের পাশে দুর্বার বাংলাদেশ: প্রজেক্ট স্বাবলম্বী উদ্যোগে রিকশা প্রদান কুমিল্লার তিতাসে গ্রাম গাঁজাসহ বাবা-ছেলে গ্রেপ্তার কুমিল্লায় কাভার্ডভ্যানের পেছনে ট্রাকের ধাক্কা, ব্যবসায়ী নিহত কুমিল্লায় জমি নিয়ে বিরোধে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যা, আটক ১ মিথ্যা সংবাদ প্রচারের প্রতিবাদে কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবদল সভাপতির সংবাদ সম্মেলন এবার দুর্ঘটনার কবলে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাল বাস, শিক্ষার্থীসহ আহত ৪ কুমিল্লায় ইউটার্নে ৪ জন নিহত: উল্টো পথে আসা হানিফ পরিবহনের সেই বাস জব্দ

সদর দক্ষিণের ভুবনপুর পঞ্চগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জাতীয় শোক দিবস পালিত

  • তারিখ : ০৮:২৯:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ অগাস্ট ২০২১
  • 7

নিজস্ব প্রতিবেদক, সদর দক্ষিণ।।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার ভুবনপুর পঞ্চগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বৃক্ষ রোপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভুবনপুর পঞ্চগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের গভর্ণিং বডি সভাপতি মীর মোঃ আবু তাহের এর সভাপতিত্বে ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেম এর সঞ্চালনায় শোক দিবসের আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের অন্যতম দাতা সদস্য যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মোস্তফা কামাল, যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মোস্তফা কামাল এর তনয়া ও বিদ্যালয়ের আজীবন দাতা সদস্য রাবেয়া বাসার,বিদ্যালয়ের আজীবন দাতা সদস্য ডাঃ কিরণ বৈদ্য। বিদ্যালয়ের আজীবন দাতা সদস্য যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী

রাবেয়া বাসার বলেন,ঐ কালো রাত হয়ে গেছে কত কাল,তবুও কাটছে না অন্ধকার। ভুলি নাই আমি,ভুলি নাই আমরা, ওহে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু। তুমি ছিলে,তুমি আছো,তুমি থাকবে চিরকাল। তাই ১৬ কোটি মানুষের অন্তরের অন্তস্তল থেকে জানাই সম্মান। শোক দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির শোকের দিন এবং ইতিহাসের কলঙ্কিত কালো একটি দিন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে সংঘটিত হয়েছিল এ কলঙ্কিত এ অধ্যায়।

এ দিনে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করেছিল ক্ষমতালোভী নরপিশাচ কুচক্রী মহল। বাঙালির মুক্তির মহানায়ক স্বাধীনতা সংগ্রাম শেষে যখন ক্ষত-বিক্ষত অবস্থা থেকে দেশটির পুনর্গঠন ও অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন তখনই ঘটানো হয় ইতিহাসের নির্মম এ ঘটনা। সেদিন ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুননেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামালসহ পরিবারের ১৬ সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান।

প্রতি বছর দিনটি আসে বাঙালির হৃদয়ে শোক আর কষ্টের দীর্ঘশ্বাস হয়ে। পুরো জাতি গভীর শোক ও শ্রদ্ধায় শ্রেষ্ঠ সন্তানকে স্মরণ করে। আমি বিনম্র শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করছি বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে।

এ সময় অভিভাবক কমিটির সভাপতি জয়নাল আবেদীন, মনির মজুমদার, আব্দুল আউয়াল,বিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র আল আমিন,পারেভেজ,রবিউল, জয় চন্দ্র, নেয়ামত উল্লাহ,জামসেদ,জাহিদ সহ স্কুলের শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সদর দক্ষিণের ভুবনপুর পঞ্চগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জাতীয় শোক দিবস পালিত

তারিখ : ০৮:২৯:২৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ অগাস্ট ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক, সদর দক্ষিণ।।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার ভুবনপুর পঞ্চগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বৃক্ষ রোপন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভুবনপুর পঞ্চগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের গভর্ণিং বডি সভাপতি মীর মোঃ আবু তাহের এর সভাপতিত্বে ও বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল কাশেম এর সঞ্চালনায় শোক দিবসের আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বিদ্যালয়ের অন্যতম দাতা সদস্য যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মোস্তফা কামাল, যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মোস্তফা কামাল এর তনয়া ও বিদ্যালয়ের আজীবন দাতা সদস্য রাবেয়া বাসার,বিদ্যালয়ের আজীবন দাতা সদস্য ডাঃ কিরণ বৈদ্য। বিদ্যালয়ের আজীবন দাতা সদস্য যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী

রাবেয়া বাসার বলেন,ঐ কালো রাত হয়ে গেছে কত কাল,তবুও কাটছে না অন্ধকার। ভুলি নাই আমি,ভুলি নাই আমরা, ওহে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু। তুমি ছিলে,তুমি আছো,তুমি থাকবে চিরকাল। তাই ১৬ কোটি মানুষের অন্তরের অন্তস্তল থেকে জানাই সম্মান। শোক দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ১৫ আগস্ট বাঙালি জাতির শোকের দিন এবং ইতিহাসের কলঙ্কিত কালো একটি দিন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে সংঘটিত হয়েছিল এ কলঙ্কিত এ অধ্যায়।

এ দিনে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করেছিল ক্ষমতালোভী নরপিশাচ কুচক্রী মহল। বাঙালির মুক্তির মহানায়ক স্বাধীনতা সংগ্রাম শেষে যখন ক্ষত-বিক্ষত অবস্থা থেকে দেশটির পুনর্গঠন ও অর্থনৈতিক মুক্তি নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন তখনই ঘটানো হয় ইতিহাসের নির্মম এ ঘটনা। সেদিন ঘাতকরা শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, তাদের হাতে একে একে প্রাণ হারিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুননেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর ছেলে শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেল, পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামালসহ পরিবারের ১৬ সদস্য ও ঘনিষ্ঠজন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় প্রাণে রক্ষা পান।

প্রতি বছর দিনটি আসে বাঙালির হৃদয়ে শোক আর কষ্টের দীর্ঘশ্বাস হয়ে। পুরো জাতি গভীর শোক ও শ্রদ্ধায় শ্রেষ্ঠ সন্তানকে স্মরণ করে। আমি বিনম্র শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করছি বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারকে।

এ সময় অভিভাবক কমিটির সভাপতি জয়নাল আবেদীন, মনির মজুমদার, আব্দুল আউয়াল,বিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র আল আমিন,পারেভেজ,রবিউল, জয় চন্দ্র, নেয়ামত উল্লাহ,জামসেদ,জাহিদ সহ স্কুলের শিক্ষকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।