০৪:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫, ৩১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
কুমিল্লায় র‍্যাব-১১ এর অভিযানে ৭৫ বোতল ফেন্সিডিলসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার মুরাদনগরের আকুবপুর ইউপিতে প্রশাসকের দায়িত্বে পাভেল খান পাপ্পু বুড়িচংয়ে মা-মেয়ের আত্মহত্যা: সৎকারে উপজেলা প্রশাসনের সহায়তা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে র‌্যাগিংয়ে ঘটনায় ২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ১৭ জনকে শোকজ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবসে “সফল আত্মকর্মী” পুরস্কার পেলেন কুমিল্লার লাভলী ৪৩তম জাতীয় জেলা চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫ রানার্সআপ প্রাইজমানি বিতরণ কুমিল্লায় ৩০ বছরের জলাবদ্ধতা নিরসনে পানিতে নেমে খাল খনন করলেন বিএনপি নেতারা বাংলা প্রেসক্লাব ভেনিসের আয়োজনে তুহিন হত্যার দ্রুত বিচার দাবিতে প্রতিবাদ সভা কুমিল্লার সংরাইশ সরকারি শিশু পরিবারে ফল উৎসব ও সেলাই মেশিন বিতরন কুমিল্লার মুরাদনগরে মামলায় আটক বিএনপির ১৩ নেতা-কর্মীর জামিন

চৌদ্দগ্রামে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় বসতভিটা ও কবরস্থান হুমকির মুখে

  • তারিখ : ০৬:৫৫:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ মে ২০২২
  • 1

মনোয়ার হোসেন, চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় ভাঙনের মুখে বসতভিটা ও কবরস্থান। উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের কিং ছুপুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি আবেদনপত্র জমা দিয়েছে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য সৌদি প্রবাসীর ছেলে শাখাওয়াত হোসেন।

আবেদনে সৌদিপ্রবাসী আবদুল জলিলের পুত্র শাখাওয়াত হোসেন উল্লেখ করেন, পড়ালেখার সুবাদে তারা স্ব-পরিবারে মিয়াবাজারে বসবাস করে। তার বাড়ির পূর্ব পাশে ফসলি জমির মধ্যে স্থানীয় সাদেক মিয়ার জামাতা রহিম মিয়া মাছ চাষ করে আসছে। ফলে তার বসতভিটা ও কবরস্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।

সামাজিকভাবে বাধা দিলেও তারা কর্ণপাত করেনি। বর্তমানে তারা ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় বসতভিটা ও বিল্ডিং হেলে পড়েছে। রোববার সাংবাদিকদের উপস্থিতি টের পেয়ে রহিম মিয়া ভেকু সরিয়ে নেয়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি জোরদাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী প্রবাসীর পরিবার।

চৌদ্দগ্রামে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় বসতভিটা ও কবরস্থান হুমকির মুখে

তারিখ : ০৬:৫৫:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ মে ২০২২

মনোয়ার হোসেন, চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় ভাঙনের মুখে বসতভিটা ও কবরস্থান। উপজেলার কালিকাপুর ইউনিয়নের কিং ছুপুয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এর থেকে পরিত্রাণ পেতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর একটি আবেদনপত্র জমা দিয়েছে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্য সৌদি প্রবাসীর ছেলে শাখাওয়াত হোসেন।

আবেদনে সৌদিপ্রবাসী আবদুল জলিলের পুত্র শাখাওয়াত হোসেন উল্লেখ করেন, পড়ালেখার সুবাদে তারা স্ব-পরিবারে মিয়াবাজারে বসবাস করে। তার বাড়ির পূর্ব পাশে ফসলি জমির মধ্যে স্থানীয় সাদেক মিয়ার জামাতা রহিম মিয়া মাছ চাষ করে আসছে। ফলে তার বসতভিটা ও কবরস্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে।

সামাজিকভাবে বাধা দিলেও তারা কর্ণপাত করেনি। বর্তমানে তারা ভেকু দিয়ে মাটি খনন করায় বসতভিটা ও বিল্ডিং হেলে পড়েছে। রোববার সাংবাদিকদের উপস্থিতি টের পেয়ে রহিম মিয়া ভেকু সরিয়ে নেয়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি জোরদাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী প্রবাসীর পরিবার।