নিউজ ডেস্ক।।
চট্টগ্রামের হাজী আলিমুদ্দিন ওয়াকফ ষ্টেট, যার ই.সি নং-১৫৯০/১৯৩৫ মােতাবেক হাজী আলিমুদ্দিন বাংলাদেশ ওয়াকফ প্রশাসন আইন ১৯৬২ এবং অধ্যাদেশ নং-১, ১৯৬২, চ্যাপ্টার-১, ধারা ২৭ মােতাবেক ওয়াকফ প্রশাসন রুলস ১৯৭৫ মােতাবেক চট্টগ্রামের কক্সবাজার অবস্থিত বহু সম্পত্তি ওয়াকফ করে যান।
কিন্তু কতিপয় মােতওয়াল্লি নামে বেনামে বহু সম্পত্তি অবৈধভাবে আত্মসাৎ এবং বে-দখল করে ওয়াকফ প্রশাসন আইনের বরখেলাপ করে আসছে। এই মর্মে ওয়াকিফ তৃতীয় প্রজম্মের মীর দোস্ত মােহাম্মদ খানসহ একাধিক ব্যক্তি উক্ত অনিয়ম সম্পর্কে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ওয়াকফ প্রশাসনের নিকট দরখাস্ত দাখিল করেন।
সেই মােতাবেক সহকারী কমিশনার রাজস্ব কক্সবাজার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক, রাজস্ব কক্সবাজার ০৭/১১/২০১৩ ইং তারিখ একটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করে বলেন সেখানে অনিয়মের ব্যাপারে আরাে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন তদন্ত কমিশন গঠন করে তদন্ত প্রয়ােজন আছে মর্মে তার প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন।
কিন্তু ওয়াকফ প্রশাসক দীর্ঘদিন এই ব্যাপারে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় ওয়াকিফ হাজী আলিমদ্দিনের তৃতীয় প্রজন্মের বৈধ ব্যক্তি মীর দোস্ত মােহাম্মদ খানের সহােদর ভ্রাতা মীর আমির মােহাম্মদ খান মাহামান্য হাইকোর্টে রীট পিটিশন দায়ের করিলে বিচারপতি এনায়েতুর রহিম এবং বিচারপতি মােঃ মােস্তাফিজুর রহমানের গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ অত্র আদেশ প্রাপ্তির ৪৫ কার্য দিবসের মধ্যে সঠিক তদন্তপূর্বক আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য ওয়াকফ প্রশাসককে নির্দেশ প্রদান করেন।
রীটকারীর পক্ষে মামলা শুনানী করেন সুপ্রীম কোর্টের আইনজীবী একলাছ উদ্দিন ভূইয়া এবং সরকার পক্ষে ছিলেন ডি.এ.জি বিপুল বাগমার।
আরো দেখুন:You cannot copy content of this page